নির্বাচন ভবনে সোমবার (২৪ ডিসেম্বর) দলটির একটি প্রতিনিধি দল প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ অভিযোগ করেন।
দলটির পক্ষে থেকে সিইসির কাছে ১২টি নির্বাচনী এলাকায় নেতাকর্মীদের ওপর হামলা, দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর, মিছিলে হামলা ও প্রচারে বাধাসহ নানা অভিযোগ করা হয়।
পরে দলের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা ইমতিয়াজ আলম বেশ কয়েকটি স্থানে নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের অভিযোগ তুলে সাংবাদিকদের বলেন, আমাদের নেতাকর্মীদের জামায়াত-শিবির আখ্যায়িত করে গ্রেফতার করা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে ভাঙচুরের মামলা দেওয়া হচ্ছে।
দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এটিএম হেমায়েত উদ্দীন বলেন, নির্বাচনে আমরা লেভেল প্লেইং ফিল্ড প্রত্যাশা করেছিলাম। কিন্তু কোথাও লেভেল প্লেইং ফিল্ডের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। সরকারি দল ও পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে নানা ধরনের ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। প্রার্থীরাও আত্মগোপনে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে নির্দিষ্ট পরিচয়ের মানুষ ছাড়া অন্যরা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন কি না তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১১০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৪, ২০১৮
ইইউডি/এমজেএফ