আবেদনকারী বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান এবং ওই আসনের ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী।
বুধবার (২৬) বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের অবকাশকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী আহসানুল করীম ও সাঈদ আহমেদ রাজা। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাহবুবে আলম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু।
আদালতের আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মোতাহার হোসেন সাজু।
পরে পার্থর আইনজীবী আহসানুল করীম সাংবাদিকদের বলেন, ‘ফারুক সাহেব সোনালী ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছিলেন এবং সেটা অনাদায়ী হিসেবে খেলাপী ছিল। যখন আমরা মামলাটির শুনানি করি, তখন অ্যাটর্নি জেনারেল সাহেব দু’টি কাগজ এনে দেখালেন যে, গত ২ ডিসেম্বর সোনালী ব্যাংক তাদের ৬৪০তম বোর্ড মিটিংয়ের মাধ্যমে ঋণটিকে পুনঃতফসিল করে দিয়েছে।
অ্যাটর্নি জেনারেল সাহেব আরেকটি চিঠি দেখান, যেখানে গত ২ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো (সিআইবি) ফারুক সাহেবের নাম বাদ দিয়েছে। কিন্তু ২৮ নভেম্বর মনোনয়নের যে হলফনামা দেখা যায় সেখানে ২ ডিসেম্বরের এই বিষয়টি আসতেই পারে না।
এর আগে সোমবার (২৪ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদনটি দায়ের করা হয়েছিলো।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৬, ২০১৮
ইএস/আরআর