এছাড়া তথ্য সংগ্রহের জন্য সাদা পোশাকেও র্যাব সদস্যরা মাঠে রয়েছে।
র্যাব কক্সবাজার ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক মেজর মেহেদী হাসান বাংলানিউজকে জানান, কক্সবাজারের চারটি আসন তো রয়েছেই, এছাড়াও চট্টগ্রাম, ফেনী ও তিন পার্বত্য জেলা বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি পর্যন্ত র্যাব-৭ এর দায়িত্বপূর্ণ এলাকা।
তিনি বলেন, ভোটকেন্দ্রে নজরদারির পাশাপাশি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এবং পাশাপাশি তথ্য সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন এলাকায় সাদা পোশাকেও কাজ করছে র্যাব। এছাড়া নিয়মিত চেকপোস্ট স্থাপন করে বিভিন্ন যানবাহনেও তল্লাশি অভিযান শুরু করা হয়েছে।
কোনো বহিরাগত সন্ত্রাসী বা নাশকতাকারী এসে যেন কোনো হোটেলে অবস্থান করতে না পারে সেজন্য আবাসিক হোটেলে র্যাবের নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি তল্লাশি কার্যক্রম চালু করা হয়েছে।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যেকোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা ঠেকানোর পাশাপাশি জনমনে আস্থা তৈরি এবং নির্বাচনী পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে এ ধরনের বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন মেজর মেহেদী হাসান।
র্যাবের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, জনমনে স্বস্তির জন্য র্যাব-৭ এর স্থায়ী ক্যাম্পগুলোর পাশাপাশি ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতে আরও সাতটি অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে।
এছাড়া নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য একটি চক্র নানা ধরনের গুজব ছড়াচ্ছে। এসব গুজবে কান না দিতে জনগণকে আহ্বান জানিয়েছে র্যাব।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৫ ঘণ্টা, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
এসবি/আরআর