শুক্রবার (২৮ ডিসেম্বর) জেলা পুলিশের বিশেষ শাখা সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত করে।
সূত্রে জানায়, সাতক্ষীরা-১ আসনের ১৬৮টি কেন্দ্রের মধ্যে ১১৬টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা-২ (সদর) আসনের ১৩৭টি কেন্দ্রের মধ্যে ১২৭টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা-৩ আসনের ১৫৩টি কেন্দ্রের মধ্যে ১২৬টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এর মধ্যে আশাশুনি উপজেলার ৮৫টির মধ্যে ৬৫টি, দেবহাটা উপজেলার ৪০টির মধ্যে ৩৭টি ও কালিগঞ্জ (আংশিক) উপজেলার ২৮টির মধ্যে ২৪টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ।
সাতক্ষীরা-৪ আসনের ১৩৯টি কেন্দ্রের মধ্যে ১২০টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে শ্যামনগর উপজেলার ৮৯টির মধ্যে ৭৪টি ও কালিগঞ্জ (আংশিক) উপজেলার ৫০টির মধ্যে ৪৬টি ঝুঁকিপূর্ণ।
সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের ডিআই-১ আলী আজম বাংলানিউজকে বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট অনুষ্ঠানে এবং জনগণের সুরক্ষায় পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব ও আনসারের সমন্বয়ে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে।
তিনি বলেন, প্রত্যেক কেন্দ্রে পুলিশের দু’জন সদস্য এবং ১২জন আনসার সদস্য সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবে। উপজেলা সদরে ২০ জন পুলিশ সদস্যের সমন্বয়ে স্ট্রাইকিং ফোর্সের একটি টিম এবং প্রতি তিন ইউনিয়নের সমন্বয়ে পুলিশ পৃথক ভ্রাম্যমাণ টিম টহল দেবে।
এছাড়াও বিজিবি, র্যাব, সেনা সদস্যের আলাদা পার্টি আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করবে বলেও জানা তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৮, ২০১৮
জিপি