এর মধ্যে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা এক হাজার একজন, সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা পাঁচ হাজার ৬২৬ জন, পোলিং কর্মকর্তা ১১ হাজার ১৬৪ জন এবং আনসার ও ভিডিপির ১২ হাজার ১২ জন সদস্য ভোট দিতে পারবেন না।
টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ি) আসনে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ১৩৯ জন, সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ৭১৬ জন, পোলিং কর্মকর্তা এক হাজার ৪৩২ জন, আনসার ও ভিডিপি সদস্য এক হাজার ৬৬৮ জন, টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভুঞাপুর) আসনে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ১৩২ জন, সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ৭২৩ জন, পোলিং কর্মকর্তা এক হাজার ৪৫৮ জন, আনসার ও ভিডিপি সদস্য এক হাজার ৫৮৪ জন, টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ১১৯ জন, সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ৬২৫ জন, পোলিং কর্মকর্তা এক হাজার ২৫০ জন, আনসার ও ভিডিপি সদস্য এক হাজার ৪২৮ জন, টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসনে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ১০৮ জন, সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ৬০০ জন, পোলিং কর্মকর্তা এক হাজার ২০০ জন, আনসার ও ভিডিপি সদস্য এক হাজার ২৯৬ জন, টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ১২৭ জন, সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ৭৬৩ জন, পোলিং কর্মকর্তা এক হাজার ৪২৬ জন, আনসার ও ভিডিপি সদস্য এক হাজার ৫২৪ জন, টাঙ্গাইল-৬ (নাগরপুর-দেলদুয়ার) আসনে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ১৪১ জন, সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ৭৬৬ জন, পোলিং কর্মকর্তা এক হাজার ৫৩২ জন, আনসার ও ভিডিপি সদস্য এক হাজার ৬৯২ জন, টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ১১৩ জন, সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ৬৬৬ জন, পোলিং কর্মকর্তা এক হাজার ৩৩২ জন, আনসার ও ভিডিপি সদস্য এক হাজার ৩৫৬ জন এবং টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) আসনে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ১২২ জন, সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ৭৬৭ জন, পোলিং কর্মকর্তা এক হাজার ৫৩৪ জন, আনসার ও ভিডিপি সদস্য এক হাজার ৪৬৪ জন নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবেন।
টাঙ্গাইল জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এ এইচ এম কামরুল হাসান বাংলানিউজকে জানান, বিভিন্ন কেন্দ্রে নির্বাচনী দায়িত্ব পাওয়া কর্মীরা যদি ভোটের ১৫দিন আগে পোস্টাল ব্যালটের জন্য আবেদন করতেন তাহলে তারা পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে পারতেন। কিন্তু টাঙ্গাইলের আটটি আসনে কোনো কর্মীই আবেদন করেননি। এজন্যই তারা তাদের ভোট দেওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৯, ২০১৮
এসআই