রোববার (৩০ ডিসেম্বর) ইসি জনসংযোগ পরিচালক এসএস আসাদুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, এবার প্রথমবারের মতো সেনাও মোতায়েন করা হয়েছে।
গত কয়েকদিন ধরে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের মোবাইলে এসএমএস পাঠিয়ে নির্বাচন ভবন উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হচ্ছিলো।
ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ স্বাক্ষরিত নির্বাচন ভবনের নিরাপত্তা ছক থেকে দেখা গেছে, র্যাবের তিনটি টিম নির্বাচন ভবনে নিয়োজিত হয়েছে। নিয়োজিত আছে দুটি পেট্রোল ইউনিট। এছাড়া আগারগাঁওয়ে রয়েছে রিজার্ভ ফোর্স।
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার ও জাতীয় প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা তৎপরতা চলমান রেখেছে। আছে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের সদস্যরা।
অন্যদিকে সতর্ক অবস্থান নিয়েছেন সেনা, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), পুলিশ ও আনসার-ভিডিপির সদস্যরা। নির্বাচন ভবনের আশপাশের ভবনেও রয়েছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সতর্ক অবস্থান। এছাড়া আগারগাওঁয়ের সদর কোস্টগার্ড রিজার্ভ রাখা আছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে ফায়ার ফাইটিং ও রেসকিউ টিমের সদস্যদের।
পশ্চিম আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে গাড়ি প্রবেশের সব দিকের পথ বন্ধ রয়েছে। কেবল আইডিবি ভবনের পাশের রাস্তাটি দিয়ে গাড়ি নিয়ে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে।
রোববার বিকেল ৪টা পর্যন্ত সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন ভবনের এ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে ৩১ ডিসম্বের পর্যন্ত ।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৩৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩০, ২০১৮
ইইউডি/আরআইএস/