তিনি বলেছেন, চট্টগ্রাম, নোয়াখালীসহ বিভিন্ন স্থানে ছোটখাটো বিচ্ছিন্ন ঘটনার কথা আমি শুনেছি। এ ঘটনাগুলো ঢাকায় বসে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভর নয়।
রোববার (৩০ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর উত্তরা ৫ নম্বর সেক্টরের আইইএস স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভোটকেন্দ্রে ভোট দেওয়া শেষে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে তিনি ওই কেন্দ্রে ভোট দিতে আসেন।
তখন কেন্দ্রগুলোতে বিএনপির এজেন্ট নেই কেনো সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের ভিত্তিতে সিইসি বলেন, এজেন্ট যদি কেন্দ্রে না আসে, তো সেক্ষেত্রে আমরা কী করতে পারি।
অনেক কেন্দ্রে কক্ষের পর্দা খুলে ভোট দেওয়াতে বাধ্য করার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ ধরনের ঘটনা ঘটার কথা নয়। এ রকম পরিস্থিতি তৈরি হলে ভোট বন্ধের জন্য নির্দেশনা দেওয়া আছে।
নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হচ্ছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে নুরুল হুদা বলেন, এটা ভোট শেষে বলা যাবে।
সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে আইইএস স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভোটকেন্দ্রে তার সহধর্মিনী হোসনে আরা হুদাকে সঙ্গে নিয়ে তিনি ভোট দেন।
এই কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা প্রিজাইডিং অফিসার ডা. শহীদুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, এটি ১৬নং কেন্দ্র। এতে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হচ্ছে। সবাই নির্বিঘ্নে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারছেন। ভোটারের উপস্থিতিও ভালো। তবে শুরু থেকেই এ কেন্দ্রে বিএনপির কোনো এজেন্ট আসেনি।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩০, ২০১৮
আরএম/টিএ