রোববার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে গোবিন্দগঞ্জের খানাবাড়ি এলাকায় নিজ নির্বাচনী কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন তিনি।
এ সময় মশিউর রহমান অভিযোগ করে বলেন, ভোটগ্রহণের শুরু থেকেই ১৩৯টি ভোট কেন্দ্রে এজেন্টদের প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী প্রকৌশলী মনোয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, ভোটারদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি ও নৌকার বিজয় নিশ্চিত জেনেই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মিথ্যা অভিযোগ তুলছেন। অধিকাংশ কেন্দ্রেই লাঙ্গলের এজেন্ট নেই। কোনো এজেন্ট প্রবেশে বাধা বা বের করে দেওয়ার ঘটনাও সত্য নয়। নৌকাই বিপুল ভোটে বিজয়ী হচ্ছে।
গাইবান্ধা-৪ (গোবিন্দগঞ্জ) আসনে ছয়জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাঠে নামলেও উচ্চ আদালতের নির্দেশে ধানের শীষের প্রার্থী ফারুক কবীর আহমেদের প্রার্থিতা বাতিল হয়। অন্য প্রার্থীরা হলেন- ন্যাশনাল পিপলস পার্টির আম প্রতীকের খন্দকার মো. রাশেদ, জাকের পার্টির গোলাপ ফুল প্রতীকের আবুল কালাম, বাংলাদেশ বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কোদাল প্রতীকের ছামিউল ইসলাম ও ইসলামী আন্দোলনের হাতপাখা প্রতীকের সৈয়দ তৌহিদুল ইসাম তুহিন।
এ আসনে ১৩৯টি ভোট কেন্দ্রে ৭৪১টি ভোট কক্ষ রয়েছে। তিন লাখ ৮৬ হাজার ২৯৬ জন ভোটার রয়েছেন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার এক লাখ ৮৮ হাজার ৭৭৫ জন ও নারী ভোটার এক লাখ ৯৭ হাজার ৫২১ জন।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩০, ২০১৮
এসআই