রোববার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় বিরল উপজেলার শহরগ্রাম ইউনিয়নের মণ্ডলপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত কেমু মোহাম্মদ মণ্ডলপাড়ার বাসিন্দা।
আহত শহরগ্রাম ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মুরাদকে (৩৫) গুরুতর অবস্থায় দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গেছে, বেলা সাড়ে ১১টায় ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মুরাদ দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করে ফিরছিলেন। এসময় বিএনপির নেতাকর্মীরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালালে দু’পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এতে ঘটনাস্থলেই কেমু মোহাম্মদের মৃত্যু আহত হয় এবং সংঘর্ষে ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৫ জন আহত হয়।
তবে স্থানীয়দের মধ্যে কেউ বলছেন, কেমু মোহাম্মদ সংঘর্ষের সময় চেয়ারম্যানকে কোপাতে দেখে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। আবার কেউ বলছেন তিনি হামলার শিকার হয়ে মারা গেছেন। আহত অপর ৪ জনকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
বিরল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এটিএম গোলাম রসুল বাংলানিউজকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সংঘর্ষের সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান কেমু মোহাম্মদ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩০, ২০১৮
আরএ