গাইবান্ধা-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী ১১ প্রার্থীর মধ্যে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে নয় প্রার্থীর। তারা হলেন- স্বতন্ত্র প্রার্থী আফরুজা বারী (প্রাপ্ত ভোট ৩৯৪), গণতন্ত্রী পার্টির আবুল বাসার (প্রাপ্ত ভোট ৪৬৪), স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল কাদের খান (প্রাপ্ত ভোট ১৫২৯), ইসলামী আন্দোলনের আশরাফুল ইসলাম (প্রাপ্ত ভোট ১৪০০), স্বতন্ত্র প্রার্থী এমদাদুল হক (প্রাপ্ত ভোট ১৯৬), বাংলাদেশ মুসলিম লীগের গোলাম আহসান হাবীব (প্রাপ্ত ভোট ১৭৫), বাসদের গোলাম রব্বানী (প্রাপ্ত ভোট ১২৩), গণফ্রন্টের শরিফুল ইসলাম (প্রাপ্ত ভোট ২০১) ও খেলাফত আন্দোলনের হাফিজুর রহমান (প্রাপ্ত ভোট ১৬৪)।
গাইবান্ধা-২ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী সাত প্রার্থীর মধ্যে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে পাঁচ প্রার্থীর। তারা হলেন- এনপিপির জিয়া জামান খান (প্রাপ্ত ভোট ২১৩), ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা যুবায়ের আহমদ (প্রাপ্ত ভোট ৩২৭), সিপিবির মিহির ঘোষ (প্রাপ্ত ভোট ৩৪০৭), ইসলামী আন্দোলনের আল-আমিন (প্রাপ্ত ভোট ২২৮৯) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মকদুবর রহমান (প্রাপ্ত ভোট ১৭৬)। এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৩৪ হাজার ৬৬৫ জন। এর মধ্যে প্রদত্ত মোট বৈধ ভোটের সংখ্যা ২ লাখ ৬৪ হাজার ৬৯৯।
গাইবান্ধা-৪ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী সাত প্রার্থীর মধ্যে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে ছয় প্রার্থীর। তারা হলেন- জাতীয় পার্টির কাজী মশিউর রহমান (প্রাপ্ত ভোট ৫৭১৭), এনপিপির খন্দকার মো. রাশেদ (প্রাপ্ত ভোট ৮৪৮), জাকের পার্টির আবুল কালাম (প্রাপ্ত ভোট ১৬২১), বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ছামিউল আলম (প্রাপ্ত ভোট ১২৫০), মুসলিম লীগের ছানোয়ার হোসেন (প্রাপ্ত ভোট ১১৬৬) ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সৈয়দ তৌহিদুল ইসমলাম (প্রাপ্ত ভোট ৫৩২১)। এ আসনের মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৮৬ হাজার ২৯৬। এর মধ্যে প্রদত্ত মোট বৈধ ভোটের সংখ্যা ৩ লাখ ১৬ হাজার ৭৮৩।
এছাড়া গাইবান্ধা-৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী পাঁচজন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন চারজন। তারা হলেন- জাতীয় পার্টির এএইচএম গোলাম শহীদ রঞ্জু (প্রাপ্ত ভোট ৯২৩১), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আবদুর রাজ্জাক মণ্ডল (প্রাপ্ত ভোট ৭২০), কমিউনিস্ট পার্টির শ্রী যঞ্জেশ্বর বর্মন (প্রাপ্ত ভোট ৩০৪) ও ঐক্যফ্রন্টের বিএনপির ফারুক আলম (১৯৯৯৬)। এ আসনে মোট ভোটার রয়েছেন ৩ লাখ ১৩ হাজার ৭৫৫ জন। প্রদত্ত মোট বৈধ ভোটের সংখ্যা ২ লাখ ৭৩ হাজার ১১২।
গাইবান্ধা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মাহাবুবুর রহমান প্রার্থীদের জামানত বাজেয়াপ্তের বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, চারটি আসনে ৩০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। নিয়ম অনুযায়ী মোট প্রদত্ত ভোটের মধ্যে এক-অষ্টমাংশের চেয়ে কম ভোট পাওয়ায় ২৪ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৮
এসআই