সিলেট: সিলেট-৩ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ছয় প্রার্থী। এরমধ্যে বাছাইয়ে টিকে রইলেন চারজন।
চার প্রার্থীর মধ্যে শিক্ষায় এগিয়ে আছেন ৩ জন এবং একজন স্বশিক্ষিত। হলফনামায় তারা এমন তথ্য দেন।
নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামার তথ্যমতে, শিক্ষার দিক থেকে স্নাতক পাস করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাবিবুর রহমান। জাতীয় পার্টির আতিকুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএসসি পাস করেছেন।
আর শফি চৌধুরীর শিক্ষাগত যোগ্যতা সিম্পল বিএ। এই তিন জনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন বাংলাদেশ কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থী জুনায়েদ মোহাম্মদ মিয়া। শিক্ষাগত যোগ্যতার কলামে নিজেকে স্বশিক্ষিত বলে উল্লেখ করেছেন।
চলতি বছরের ১১ মার্চ করোনা আক্রান্ত হয়ে সিলেট-৩ আসনের সাংসদ আওয়ামী লীগ নেতা মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী মারা যান। এরপর ১৫ মার্চ আসনটি শূন্য ঘোষণা করে। আসনটিতে উপ নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী ২৮ জুলাই ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
উপ নির্বাচনে লড়তে গত ১৫ জুন ৬ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। বাছাইকালে ছিটকে পড়েন একমাত্র উচ্চ শিক্ষা অর্জনকরা নারী প্রার্থী ফাহমিদা হোসেন। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা দেখিয়েছেন এমএসএস। এছাড়া উচ্চ মাধ্যমিকের গন্ডি পেরোনো শেখ জাহেদুর রহমান মাছুমও নিজেকে প্রার্থী হিসেবে টিকিয়ে রাখতে পারেননি। অবশ্য তাদের জন্য আপিলের দরজা এখনো খোলা রয়েছে। নির্বাচন কমিশনে আপীল করলে প্রার্থিতা ফিরেও পেতে পারেন!
এছাড়া নির্বাচনী লড়াইয়ে টিকে থাকা অপর চার প্রার্থী নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামায় তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, সম্পদ বিবরণী ও আয়-ব্যায়ের হিসাব দাখিল করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৪ ঘণ্টা, জুন ২২, ২০২১
এনইউ/এএটি