ঢাকা, রবিবার, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

বিনোদন

রোহিঙ্গাদের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে বুলবুলের গান

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯৪১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২২, ২০১৬
রোহিঙ্গাদের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে বুলবুলের গান আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল (ছবি: সংগৃহীত)

মিয়ানমারের সংখ্যালঘু মুসলমান রোহিঙ্গাদের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে নতুন একটি গানের সুর ও সংগীত পরিচালনা করলেন প্রখ্যাত সুরস্রষ্টা আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। এর শিরোনাম ‘রোহিঙ্গা, রোহিঙ্গা, রোহিঙ্গা পিপল’।

মিয়ানমারের সংখ্যালঘু মুসলমান রোহিঙ্গাদের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে নতুন একটি গানের সুর ও সংগীত পরিচালনা করলেন প্রখ্যাত সুরস্রষ্টা আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। এর শিরোনাম ‘রোহিঙ্গা, রোহিঙ্গা, রোহিঙ্গা পিপল’।

এ গানে সম্মিলিতভাবে কণ্ঠ দিয়েছেন দিনাত জাহান মুন্নী, রাজীব, এলিটা, রুমানা আক্তার ইতি ও স্মরণ। এটি লিখেছেন কবি ও গীতিকার মাহবুবুল এ খালিদ। তার প্রতিটি ছত্রে ফুটে উঠেছে নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের প্রতি সহমর্মিতা এবং বিশ্ববিবেককে জাগ্রত হওয়ার আহ্বান। সম্প্রতি গানটির অডিও প্রকাশিত হয়েছে ইউটিউবে।

এ প্রসঙ্গে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল বলেছেন, ‘রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন ও হত্যায় বিভিন্ন দিক থেকে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। আশা করেছিলাম আমাদের দেশের শিল্পী-সাহিত্যিকরা রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে যে নির্যাতন, সেটার প্রতিবাদ করবেন। কিন্তু তারা এ ক্ষেত্রে অনেকটাই নিরব। হত্যা নয়, ভালোবাসায় বিশ্বজয় এই বাণী মাহবুবুল এ খালিদ তার লেখার মধ্য দিয়ে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন। ’

রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর প্রতি সহমর্মিতামূলক গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করার বেলায় গুরুত্ব দিয়েছেন জানিয়ে বুলবুল আরও বলেন, ‘এর কাজ করতে ১২-১৪ দিন লেগেছে, যেখানে সাধারণত অন্যান্য গানে দুই-তিন দিন সময় লাগে। ’

মাহবুবুল এ খালিদের লেখাকে মূল্যায়ন করে বুলবুল বলেন, ‘তিনি বরাবরই ব্যতিক্রম গান ও কবিতা লেখেন। তার গানে উঠে আসে মানুষের সমস্যা, কষ্ট, সম্ভাবনা, সমাজসচেতনতা, বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব এবং মানবকল্যাণমূলক বিষয়। এটা আমার কাছে খুব ভালো লাগে। ’

* শুনুন ‘রোহিঙ্গা, রোহিঙ্গা, রোহিঙ্গা পিপল’ গানটি:

বাংলাদেশ সময়: ০০৩১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৬
জেএইচ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।