ঢাকা, সোমবার, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফিচার

সাফল্যের সুখস্মৃতি

রেজাল্ট শুনে আনন্দাশ্রু গড়িয়ে পড়ে

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬৫০ ঘণ্টা, মে ৪, ২০১৭
রেজাল্ট শুনে আনন্দাশ্রু গড়িয়ে পড়ে ফারহান আহমেদ

ঢাকা: আমি ফারহান আহমেদ। আমি আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ২০১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী। আজকের দিনটি আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন। কেননা, দীর্ঘ দশটি বছরের পরিশ্রমের ফলাফলের বহিঃপ্রকাশ আজকের এই ফলাফল। এর মাধ্যমে আমি আমার জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছানোর সিঁড়ি পেল‍াম।

এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পাওয়ার পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান আমার বাবা-মা এবং ভাই বোনের। তাদের জন্যই আজকের এই ফলাফল।

এরপরই যাদের অবদান তারা হলেন আমার শিক্ষক-শিক্ষিকারা। মূলত তারা যদি উৎসাহ না দিতেন কিংবা কড়া শাসনের মাধ্যমে পড়াগুলো আদায় না করতেন তাহলে এই ফলাফল পাওয়া যেতো না।

শিক্ষকদের কড়া শাসনের সঙ্গে রয়েছে বাবা-মার কষ্টগুলো। তারা দিনের পর দিন মতিঝিল আইডিয়ালের রাস্তার পাশে বসে থেকেছেন। কখনো রোদ, কখনো বৃষ্টি তারপরও তার‍া আমার ভালোর জন্য এতো কষ্ট করেছেন। আমি তাদের আমার এই সামান্য রেজাল্ট উপহার হিসেবে দিলাম।

বাবা মার কষ্টগুলো আজ অশ্রু হয়ে আনন্দে চোখ গড়িয়ে পড়ছে। তাই আমি ধন্য এই বাবা মাকে পেয়ে। ধন্য এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের পেয়ে। ধন্য এই মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী হয়ে।

বাংলাদেশ সময়: ২২৫১ ঘণ্টা, মে ০৪, ২০১৭
এএম/এএটি/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।