৩৬ বছরের খরা ঘুচিয়ে আর্জেন্টিনাকে এনে দিলেন বিশ্বকাপ। আসরজুড়ে ছিলেন দারুণ ছন্দে।
গতকাল রাতে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মেসির হাতে ব্যালন ডি’অর তুলে দেওয়া হয়। ম্যানচেস্টার সিটি তারকা আর্লিং ব্রট হলান্ডকে টপকে অষ্টমবার এই পুরস্কার জিতে সবার ওপরে আছেন তিনি। তালিকায় দ্বিতীয়তে থাকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এই পুরস্কার জিতেছেন পাঁচবার।
কাতার বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনাকে শিরোপা জেতানোর পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান মেসির। আসরজুড়ে মোট ৭ গোল করেন তিনি। সেরা খেলোয়াড় হিসেবে অর্জন করেন বিশ্বকাপের ‘গোল্ডেন বল’। এছাড়া আসরজুড়ে বেশ কয়েকটি রেকর্ডও গড়েন আর্জেন্টাইন এই সুপারস্টার। এছাড়া মার্চ মাসে তিনি তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে ছেলেদের আন্তর্জাতিক ফুটবলে ১০০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করেন।
পিএসজির জার্সিতে অবশ্য খুব বেশি পারফরম্যান্স দেখাতে পারেননি মেসি। তবে ক্লাবটির হয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো জেতেন লিগ ওয়ান শিরোপা। যদিও চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দলটি বিদায় নেয় শেষ ষোলোতে থেকেই। তবে এই প্রতিযোগিতায় ৭ ম্যাচে চারটি গোল করার পাশাপাশি সতীর্থদের দিয়ে চারটি গোল করান মেসি। এই মৌসুম শেষ করেই ফরাসি ক্লাবটি ছেড়ে দেন সাবেক এই বার্সা ফরোয়ার্ড। যোগ দেন মেজর সকার লিগের দল ইন্টার মায়ামিতে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ৩১, ২০২৩
আরইউ