এএফসি কাপের অ্যাওয়ে ম্যাচে মোহনবাগানের বিপক্ষে গোল হজম করে পিছিয়ে পড়েছিল বসুন্ধরা কিংস। সেই ম্যাচেও গোল শোধ করে প্রথমার্ধে ১-১ সমতায় ছিল।
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণ প্রতিআক্রমণে জমে ওঠে ম্যাচে। ১৭ মিনিটে গোল হজম করে পিছিয়ে পড়ে বসুন্ধরা কিংস। শুভাশিষের বাড়িয়ে দেয়া বল পেয়ে যান জেসন কামিন্স। তার কাট ব্যাক ঝাপিয়ে পড়ে ফেরান শ্রাবণ। ফিরতি বল পেয়ে যান ফাঁকায় থাকা লিস্টন কোলাসো। ডান পায়ের বুলেট গতির শটে দলকে এগিয়ে দেন তিনি।
এরপর একেরে পর এক আক্রমণ শানিয়ে মোহনবাগানকে চাপে রাখে কিংস। ম্যাচের ২০ মিনিটে দারুণ এক গোলের সুযোগ হাতছাড়া করেন দোরিয়েলতন। চার্লস দিদিয়ের বাড়ানো বল বক্সের ভেতর পেয়ে যান দোরিয়েলতন। তবে তার শট ক্রস বারের উপর দিয়ে চলে যায়।
৩১ মিনিটে দলীয় বোঝাপড়ায় দারুণ এক গোলের সুযোগ তৈরি করেছিল কিংস। দোরিয়েলতনের পাস থেকে পেনাল্টি বক্সের মধ্যে বল পান রাকিব। তার ক্রস থেকে বল পান মিগেল। কিছুটা অপ্রস্তুত ছিলেন তিনি। গোলকিপারের উপর দিয়ে জাল খুঁজে পেতে চেয়েছিলেন এই ব্রাজিলিয়ান। তবে তা গোলবারের উপর দিয়ে চলে যায়।
৪৩ মিনিটে সমতায় ফেরে বসুন্ধরা কিংস। চার্লস দিদিয়েরের পাস থেকে বল পান মিগেল। বক্সের ঠিক বাইরে থেকে দামাসের জোড়ালো শটে সমতায় ফেরে কিংস। ওড়িশার বিপক্ষেও বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় পিছিয়ে পড়া দলকে সমতায় ফিরিয়েছিলেন এই ব্রাজিলিয়ান।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৭, ২০২৩
এআর/এএইচএস