খেলোয়াড় জালিয়াতির অভিযোগে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছিল বিকেএসপি। বিকেএসপির আপিলের প্রেক্ষিতে বাফুফে নিষেধাজ্ঞা ও আর্থিক জরিমানা প্রত্যাহার করে।
বিকেএসপি এখনও নিজস্ব তদন্ত চলমান রেখেছে। সেই তদন্ত প্রতিবেদন ও সিদ্ধান্ত ১৫ জানুয়ারির মধ্যে প্রদানের কথা জানান মহাপরিচালক। আরও বলেছেন, দোষী প্রমাণিতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে।
আজ দুপুরে বিকেএসপি ফুটবলে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক বিষয় এবং ভবিষ্যৎ করণীয় নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করে। বিকেএসপির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মোঃ মোতাহের হোসেন বলেন, 'বিকেএসপি ও বাফুফের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। বিকেএসপির আপিলের মধ্য দিয়ে দুই পক্ষের ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়েছে। আগামীতে বিকেএসপির খেলোয়াড়রা যেন আরও স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় ফেডারেশনের আয়োজিত প্রতিযোগিতায় খেলতে পারে সেই ব্যাপারে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। ’
আগামীতে এমন পরিস্থিতি এড়াতে বিকেএসপি ভবিষ্যৎ চুক্তিতে ফেডারেশনকে অবহিত করার পরিকল্পনা করেছে। 'আমাদের সম্ভাবনাময়ী খেলোয়াড়দের ভবিষ্যতেও অন্য কোনো ক্লাব-ফেডারেশন নিতে চাইবে। আমার সে ক্ষেত্রে ক্লাবের পাশাপাশি ফেডারেশনকেও সম্পৃক্ত করব যাতে এ ধরনের পরিস্থিতি তৈরি না হয়। '
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৪, ২০২৪
এআর/এএইচএস