গ্যালারিতে প্রায় ৬৬ হাজার দর্শক। ঘরের মাঠে এতো দর্শক আগে কখনো দেখেনি নিউ ইংল্যান্ড।
জিলেট স্টেডিয়ামে ম্যাচের প্রথম মিনিটেই এগিয়ে যায় নিউ ইংল্যান্ড। সেই গোল শোধ দিতে মায়ামির সময় লাগে ৩২ মিনিট। রবার্ট টেলরের অ্যাসিস্টে দারুণভাবে জালের ঠিকানা খুঁজে নেন মেসি।
বিরতির পর আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের গোলেই এগিয়ে যায় মায়ামি। ৬৭ মিনিটে সের্হিও বুসকেতসের নিখুঁত পাস বেশ সহজেই নিয়ন্ত্রণে নেন মেসি। গোল করাটাও তার জন্য কঠিন কিছু ছিল না। ৮৩ মিনিটে হ্যাটট্রিক পেয়েই যাচ্ছিলেন প্রায়। কিন্তু তার শট ঠেকিয়ে দেন নিউ ইংল্যান্ডের গোলরক্ষক হাইনরিখ রাভাস। তবে ফিরতি শটে ঠিকই গোলের দেখা পান বেঞ্জামিন ক্রেমাসচি। এর পাঁচ মিনিট পর মেসির পাস থেকে ব্যবধান বাড়ান লুইস সুয়ারেস।
৭ ম্যাচে ৯ গোল নিয়ে মেজর লিগ সকারে এখন সর্বোচ্চ গোলদাতা মেসি। তার দল মায়ামিও বেশ ছন্দে আছে। ১১ ম্যাচে ৬টি জয় ও ৩ ড্রয়ে ২১ পয়েন্ট নিয়ে ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষে তারা। দুই কনফারেন্স মিলিয়েও একই অবস্থানে মেসির দল।
বাংলাদেশ সময়: ১০৪৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৮, ২০২৪
এএইচএস