ঢাকা: ইন্টার মিলানে ২০০৮-০৯ মৌসুমে গুরু-শিষ্য ভূমিকায় ছিলেন। ২০১৬ সালে এসে দু’জন মিলিত হলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে।
এ মৌসুমেই ম্যানইউর কোচ হওয়ার পর পুরনো শিষ্য ইব্রাহিমোভিচকে দলে নিয়ে আসেন মরিনহো। তার আগে চার বছরের চুক্তি শেষের পর পিএসজি অধ্যায়ের ইতি টানেন ৩৪ বছর বয়সী এ স্ট্রাইকার। তবে ফ্রি এজেন্টে এক বছরের চুক্তিতে ওল্ড ট্রাফোর্ডে পা রাখেন তিনি। পারফরম্যান্স বিবেচনায় তা নবায়ন করার সুযোগও রাখা হয়।
এর আগে ইন্টারে থাকা অবস্থায় (২০০৬-০৯) মরিনহোর সান্নিধ্য পেয়েছিলেন ইব্রাহিমোভিচ। ‘স্বঘোষিত স্পেশাল ওয়ান’ দায়িত্ব নেওয়ার (২০০৮-১০) নেওয়ার পরের বছরেই পাড়ি জমান বার্সেলোনায়। ১২ মাসের মাথায় ন্যু ক্যাম্পে বসে মরিনহোর ট্রেবল জয় দেখেন ইব্রাহিমোভিচ।
এবার আরো বেশি সময় মরিনহোকে পাশে চান ইব্রা, ‘মরিনহো একজন মাস্টারমাইন্ড (পরিকল্পনাকারী বা শ্রেষ্ঠ চিন্তাশীল ব্যক্তি)। তিনি ফুটবলের সবকিছুই জানেন। আমার খুব বেশি অনুতাপ নেই। কিন্তু একটা আক্ষেপ, আমি দীর্ঘ সময় ধরে মরিনহোর অধীনে খেলতে পারিনি। ’
‘যখনই ম্যানইউতে তাকে আবারো কোচ হিসেবে পাওয়ার সুযোগ পেয়েছি যেটি (ম্যানইউতে নাম লেখানো) ছিল সহজ সিদ্ধান্ত। তাকে কোচ হিসেবে কে না চায়? আমি একজন সেরা কোচের অধীনে সেরা ক্লাবে অাছি এবং সমর্থকরাও অসাধারণ। তাদের জন্য আমি যতটা বেশি সম্ভব সফল হতে চাই। ’-যোগ করেন ইব্রাহিমোভিচ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৬
এমআরএম