ম্যাচ জুড়ে আধিপত্য করে গেল স্পেনই। কিন্তু লক্ষ্যে শট রাখতে পারছিল না তারা।
প্রথম অর্ধের ১৩তম মিনিটেই কাঙ্ক্ষিত গোলের দেখা পেয়ে যায় স্পেন। মার্কোস ইয়োরেন্তের পাসে কাছ থেকে শটে বল জালে পাঠান মিডফিল্ডার সারাবিয়া। প্রতিপক্ষ অফসাইডের আবেদনও করেছিল। কিন্তু ভিএআরে সিদ্ধান্ত বদলায়নি। যদিও টিভি রিপ্লেতে দেখা মিলেছিল অন্য দৃশ্য।
প্রথমার্ধের ৭৪ শতাংশ সময় বল পায়ে রেখে লক্ষ্যে তিনটি শট নিয়েছিল স্পেন। অন্যদিকে এই অর্ধে সুইসদের নেওয়া দুই শটের কোনোটিই লক্ষ্যে থাকেনি।
দ্বিতীয়ার্ধেও শুরুর দিকে ভালো কোনো সুযোগ পায়নি তারা। স্পেনও পারছিল না আর পরিষ্কার সুযোগ তৈরি করতে। ম্যাচের ৮৬তম মিনিটে উল্টো বিপদে পড়তে বসেছিল তারা। পোস্ট ছেড়ে বক্সের বাইরে বেরিয়ে এসে বলের নিয়ন্ত্রণ নিতে ব্যর্থ হন সিমোন। ফাঁকা জাল পেয়েও বাইরে শট করেন ব্রিল এমবোলো।
প্রথম দুই ম্যাচে ড্র করার এবার স্বস্তির জয় পেল তারা। সুইজারল্যান্ড হেরে গেছে তিন ম্যাচেই। চেক প্রজাতন্ত্রের বিপক্ষে ২-১ গোলে হারের পর পর্তুগালের কাছে তারা ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়।
রাতের অন্য ম্যাচে চেক রিপাবলিককে ২-০ গোলে হারিয়ে ৩ ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে পর্তুগাল। ৫ পয়েন্ট নিয়ে এই গ্রুপে দুইয়ে স্পেন। তিনে চেকদের পয়েন্ট ৪। সুইজারল্যান্ড সবগুলো ম্যাচে হেরে যাওয়ায় এখনও পয়েন্ট পায়নি। গ্রুপের শীর্ষ দল যাবে পরের পর্বে।
এমএইচবি