শেষ কয়েক ম্যাচে জার্মানি নিজেদের ঠিক সেভাবে মেলে ধরতে পারছিল না তারা। তবে তাদের নিজেদের পথ ফিরে আসার গল্পটা হলো দুরর্দান্ত।
অষ্টম মিনিটে ডাবল সেভে দলকে বাঁচানো জানলুইজি দোন্নারুম্মা দুই মিনিট পর আরে পারেননি। বাঁ দিক থেকে ডাভিড গাউমের পেনাল্টি স্পটের কাছে বাড়ানো ক্রস ডান পায়ের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাঁ পায়ের প্লেসিং শটে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন কিমিখ।
এগিয়ে গিয়ে আরও আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠা জার্মানি অধিকাংশ সময় বল দখলে রেখে খেলতে থাকে। প্রথমার্ধের শেষ দিকে কয়েক মিনিটে কয়েকটি সুযোগও পায় তারা। তবে তারা সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনিনি। সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে ব্যাবধান আরও বগ হতে পারত।
বিরতির ঠিক আগে ইকো গুন্ডোগানের সফল স্পট কিকে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় স্বাগতিকরা। দ্বিতীয়ার্ধের ষষ্ঠ মিনিটে আরেক গোল খেয়ে কোণঠাসা হয়ে পড়ে ইতালি। বা পায়ের জোরাল শটে ঠিকানা খুঁজে নেন বায়ার্ন মিউনিখ ফরোয়ার্ড মুলার।
এর পরেই দুই মিনিটে ভেরনার আরও দুই গোল করলে বিশাল জয়ের দিকে ছুটতে থাকে জার্মানি। শুরু থেকে শেষ পর্ন্ত ইতালিকে চেপে ধরেছে জার্মানি। বর্তমান ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নদের নাস্তানাবুদ করে বিশ্বকাপের বছরে নতুনভাবে জেগে উঠল ফ্লিকের দল।
বাংলাদেশ সময়:০৩৩৪ ঞণ্টা, জুন ১৫, ২০২২
এআর