ইংল্যান্ডকে হারিয়ে এক অঘটনের জন্মদিল হাঙ্গেরি। ম্যাচে তাদের বড় ব্যাবথানে হারিয়েছে হাঙ্গেরি।
২০১৪ সালের পর এই প্রথম টানা চার ম্যাচে জয়ের মুখ দেখল না ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপ জয়ীরা। আসরে প্রথম তিন ম্যাচে তারা গোল করতে পারে স্রেফ একটি, আর পয়েন্ট পায় দুটি। বিশ্বকাপের বছরে দলের এমন পারফরম্যান্স কোচ সাউথগেটের জন্য নিশ্চিতভাবেই বড় দুর্ভাবনার।
উলভারহ্যাম্পটনের মাঠে বল দখলে আধিপত্য দেখালেও আক্রমণে পিছিয়ে ছিল হ্যারি কেন বাহিনী। ১৬ মিনিটে একটি গোলও হজম করে বসে তারা। ডিফেন্ডার অ্যাডাম লাংয়ের পাস থেকে এ সময় হাঙ্গেরিকে এগিয়ে নেন রোলান্ড সাল্লাই। বিরতির আগে আর কোনো দলই গোলের দেখা পায়নি। হাঙ্গেরির দ্বিতীয় গোলটিও আসে সাল্লাইয়ের পা থেকে। তাতে সহায়তা করেন মার্টিন অ্যাডাম।
হাঙ্গেরি পরের দুটি গোল করে মাত্র ৯ মিনিটের ব্যবধানে। ৮০ মিনিটে ন্যাগি জাল খুঁজে নেয়ার পর লক্ষ্যভেদ করেন ড্যানিয়েল গ্যাজডেগও। এর মধ্যে জন স্টোনস ৮২ মিনিটে লাল কার্ড দেখে মাঠও ছাড়েন। বলতে গেলে বড় ধরনের একটাই ধাক্কাই খেল ইংলিশরা।
এ হারের ফলে নেশন্স লিগের ‘সি’ গ্রুপে টেবিলে সবার তলানিতে ইংল্যান্ড। ৪ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট কেবল ২। ৭ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলে সবার শীর্ষে রয়েছে হাঙ্গেরি। দুই নম্বরে থাকা জার্মানির পয়েন্ট ৬ ও তিন নম্বরে থাকা ইতালির পয়েন্ট ৫।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৫৫ ঘণ্টা, জুন ১৫, ২০২২
এআর