দেশের অন্যতম নতুন মোবাইল ফোন ব্র্যান্ড ‘এলিট মোবাইলের’ সারা দেশের গ্রাহকরা এখন আরো সহজে সেবা গ্রহন করতে পারবে। প্রতিষ্ঠানটি তাদের গ্রাহকদের হাতের নাগালে সেবা পৌছে দিতে ক্রমান্বয়ে চালু করছে সার্ভিস সেন্টার।
আগামী বছরের প্রথম প্রান্তিকের মধ্যে এই তালিকায় আরও ১২টি ‘এলিট কেয়ার’ যুক্তের প্রত্যাশা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির।
এলিট মোবাইল ব্যবহারকারীরা সারাদেশে ছড়িয়ে থাকা এ সকল এলিট কেয়ার সেন্টার থেকে তাৎক্ষনিক সেবা নিতে পারছেন। মাদারবোর্ডের সমস্যায় ঢাকার মধ্যে ২ দিন এবং ঢাকার বাইরে ৪ দিনেই মিলছে সমাধান।
শুধু এলিট কেয়ার থেকে নয়, রিটেইল শপ থেকেও পাওয়া যাবে ‘ওয়ান ডে পিক অ্যান্ড ড্রপ’ নামের বিক্রয়োত্তর সেবা। এক্ষেত্রে ক্রেতা যে রিটেইল শপ থেকে ফোনটি কিনেছেন সেখান থেকে এক দিনেই পাবেন এই সেবা। এর পাশাপাশি দেশের ১৫টি কালেকশন পয়েন্ট থেকেও একই ধরণের সেবা পাওয়া যাবে।
এদিকে গ্রাহক সেবা দেওয়ার জন্য সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে এলিট কেয়ারের কল সেন্টারও। সপ্তাহের ছুটির দিন ছাড়া বাকি দিনগুলোতে কল সেন্টার থেকে এলিট মোবাইল সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য জেনে নেওয়া যাবে।
বর্তমানে এলিট কেয়ার সার্ভিস সেন্টার রয়েছে ঢাকার মিরপুর-১০, উত্তরা, গুলশান, বসুন্ধরা সিটি ও সাভারে এবং ঢাকার বাইরে রয়েছে চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ, খুলনা, রাজশাহী, বগুড়া, কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল, নারায়ণগঞ্জ, রংপুর, কুমিল্লা, যশোর, বরিশাল, ফেনী, বাগেরহাট, গাজীপুর, কুষ্টিয়া, দিনাজপুর, পাবনা, ফরিদপুর, কক্সবাজার, সিরাজগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁয়।
উল্লেখ্য, এলিট মোবাইরের গ্রাহকদের সব ধরণের মোবাইল হ্যান্ডসেটের সাথে পাচ্ছে ১৩ মাসের ওয়ারেন্টি।
এলিটের গ্রাহক সেবাকেন্দ্র ‘এলিট কেয়ার’ সম্পর্কে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী আশফাক মনির বলেন, গ্রাহক সেবা কেন্দ্রগুলোকে আমরা এমনভাবে তৈরি করেছি যাতে একজন গ্রাহক সেখানে গেলে স্বাচ্ছন্দ্য ও সম্মানিত বোধ করেন।
ইতিমধ্যে এলিট কেয়ার প্রশংসিত হয়েছে।
তিনি বলেন, স্মার্টফোন কিনে বড় কোনো সমস্যায় পড়লে গ্রাহকরা অনেক সময় কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত অপেক্ষা করার তিক্ত অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন। কিন্তু আমরা এ সমস্যা দূর করতে প্রত্যেক সার্ভিস সেন্টারে দক্ষ প্রকৌশলী নিয়োগ দিয়েছি যারা স্বল্প সময়ের মধ্যেও ফোনের জটিল সমস্যার সমাধান দিতে পারদর্শী।
বড় কোনো সমস্যা হলে এখন আমরা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সেবা দিতে পারছি। এই সময়ের পরিমাণ আরও কমিয়ে আনতে আমরা কাজ করছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২১ ঘণ্টা, অক্টোবর ১২, ২০১৫
এসজেডএম