বাংলাদেশের গ্রাহকদের অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে ঢাকায় নতুন কল সেন্টার চালু করেছে কোকা-কোলা। ৭ জুন থেকে গ্রাহকগণ প্রতিষ্ঠানটির কোন পণ্য বা প্রমোশনাল ক্যাম্পেইন সম্পর্কে পরামর্শ বা অভিযোগ জানাতে পারবেন এই কল সেন্টারে।
প্রতি রবি থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত এই “০৮০০০-৭০০ ৭০০” নাম্বারে দেশব্যাপী গ্রাহকদের সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে উপস্থিত থাকবেন কোকা-কোলার প্রতিনিধিরা।
বাংলাদেশে নতুন কল সেন্টারটি হলো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং সুদৃঢ় অবকাঠামোর বহিঃপ্রকাশ যা গ্রাহকদের তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি গ্রাহকদের সাথে কোকা-কোলার সর্ম্পকের উন্নয়নেও যথেষ্ট ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করছে কর্তৃপক্ষ।
এ বিষেয়ে কোকা-কোলা বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর শাদাব খান বলেন, গ্রাহকদের কাছে পৌঁছতে বিভিন্ন মাধ্যমের সমৃদ্ধি ও বৈচিত্রের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতা থেকে এই কল সেন্টারে আমরা বিনিয়োগ করেছি।
গ্রাহকদের সাথে কোম্পানিকে সম্পৃক্ত করতে পানীয় ব্র্যান্ডের মধ্যে আমরাই প্রথম কল সেন্টার চালু করেছি। কোকা-কোলার গ্রাহকরা আমাদের কাছে যে গুণগতমান এবং স্বাদ আশা করেন, সেটা তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্যই আমাদের এই প্রচেষ্টা।
শাদাব খান আরো বলেন নিরাপদ, সুস্বাদু, গুনগতমান সম্পন্ন পানীয় গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ কোকা-কোলা। । কাঁচামাল থেকে শুরু করে উৎপাদন, বিতরন এবং ডেলিভারি পর্যন্ত এই কোম্পানি খাদ্যের নিরাপত্তা, গুনগত মান এবং স্বাস্থ্যবিধির সর্বোচ্চ মান নিশ্চিত করে।
সময়ের সাথে সাথে গ্রাহকদের সাথে সম্পৃক্ততা বাড়ানোর জন্য কোকা-কোলা বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায়, সম্প্রতি চালু হওয়া টোল ফ্রী কাস্টমার কেয়ার ছাড়াও গ্রাহকরা কাস্টমার হেল্পলাইনে newsdesk@coca-cola.com কোকা-কোলার সাথে সম্পৃক্ত হন। এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেও কোকা-কোলার সাথে যুক্ত হতে পারেন।
তিনি আরো জানান যে, গত বছর দক্ষিণ এশিয়াতে দুই লাখেরও বেশী গ্রাহক নিজেদের প্রশ্ন, মতামত ও পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে কোকা-কোলার সাথে সম্পৃক্ত হন। প্রতিটি প্রশ্নই গভীরভাবে মূল্যায়ন করে ই-মেইল, ফোন কল এবং প্রয়োজনে সরাসরি সাক্ষাতের মাধ্যমে যথাযথ এবং উপযুক্ত উত্তর দেয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৫ ঘণ্টা, জুন ০৬, ২০১৬
এসজেডএম