মডেলগুলো হলো- আইফোন ১১, আইফোন ১১ প্রো এবং আইফোন ১১ প্রো ম্যাক্স। নতুন ফোনগুলো পাওয়া যাবে কয়েকটি নতুন রংয়েও।
৬ দশমিক ১ ইঞ্চি পর্দার' আইফোন ১১' এর লিক্যুইড রেটিনা ডিসপ্লে, যার চিপসেট এ১৩ বায়োনিক। ১২ মেগাপিক্সেলের ডুয়াল রিয়ার ক্যামেরার হ্যান্ডসেটটি পাওয়া যাবে ভিন্ন ছয় রংয়ে। যার মূল্য শুরু হবে ৬৯৯ ডলার থেকে।
ওএলইডি আইফোন ১১ প্রো'র পর্দা হবে ৫ দশমিক ৮ ইঞ্চি এবং আইফোন ১১ প্রো ম্যাক্স'র পর্দা হবে ৬ দশমিক ৫ ইঞ্চি। সবগুলো ফোনেই ব্যবহার করা হয়েছে চিপসেট এ১৩ বায়োনিক। নতুন ফোনগুলোর ব্যাটারি আগের ফোনের তুলনায় দীর্ঘস্থায়ী হবে বলে দাবি অ্যাপলের।
আইফোন ১১ প্রো'র মূল্য শুরু হবে ৯৯৯ ডলারে, আর আইফোন ১১ প্রো ম্যাক্স'র মূল্য শুরু হবে এক হাজার ৯৯ ডলারে। দুটি ফোনেই প্রথমবার পেছনে তিন ক্যামেরার সন্নিবেশ করেছে অ্যাপল।
আগামী শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) থেকে ফোনগুলোর প্রি-অর্ডার শুরু হবে। যা স্টোরে মিলবে ২০ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার)।
এর আগে অ্যাপল ওয়াচের নতুন সিরিজ ৫ উপস্থিত অতিথিদের সামনে তুলে ধরা হয়। যা আগামী ২০ সেপ্টেম্বর থেকে পাওয়া যাবে। এর জিএসপি মডেলের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৯৯ ডলার, আর সেলুলার মডেলের মূল্য ৪৯৯ ডলার
নতুন এ ওয়াচে রেটিনা ডিসপ্লের সংযোজন করা হয়েছে। এটি দিনে ১৮ ঘণ্টা ব্যাটারি লাইফ দিতে সক্ষম হবে বলে দাবি অ্যাপলের। যা আপডেট নেবে ওয়াচওস৬। একইসঙ্গে কমানো হয়েছে অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৩ এর মূল্য।
অনুষ্ঠানে সপ্তম জেনারেশনের আইপ্যাড উন্মুক্ত করা হয়। ১০.২ ইঞ্চি রেটিনা ডিসপ্লে পর্দার এ ডিভাইসে ব্যবহার করা হয়েছে এ১০ ফিউশন চিপসেট। নতুন এ আইপ্যাডের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২৯ ডলার, যার অপারেটিংয়ে রয়েছে আইপ্যাডওস। তবে শিক্ষার্থীদের জন্য এর মূল্য পড়বে ২৯৯ ডলার।
এছাড়া অনুষ্ঠানে অ্যাপল টিভি প্লাস উন্মুক্ত করা হয়। যা আগামী ১ নভেম্বর থেকে বিশ্বের ১০০টি দেশের মানুষ দেখতে পারবেন। এজন্য সাবস্ক্রিপশন ফি ধরা হয়েছে ৪ দশমিক ৯৯ ডলার।
বাংলাদেশ সময় : ০০৪৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৯
জেডএস