সোমবার (২০ জানুয়ারি) ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের (ইউল্যাব) উদ্যোগে আয়োজিত তিন দিনব্যাপী এক কর্মশালার উদ্বোধনীতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
‘ডেভেলপিং আইওটি বেজড সল্যুশন’ শীর্ষক ওই কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি) এর মতো প্রযুক্তি অদৃশ্যভাবে আমাদের জীবনযাত্রায় প্রভাব ফেলবে।
‘এজন্য প্রয়োজন যথার্থ প্রশিক্ষণ। সে সুযোগ এখন দেশে সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও সেভাবে শিক্ষার্থীদের গড়ে দিক-নির্দেশনা দিয়ে সহযোগিতা করতে হবে। ’
তিনি বলেন, আমাদের ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট হচ্ছে বিপুল জনগোষ্ঠী। যাদের বেশিরভাগ তরুণ। এই আট কোটি তরুণকে কারিগরি ও প্রযুক্তি শিক্ষায় প্রশিক্ষিত করতে পারলে তারাই স্মার্ট গ্রিড, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মতো বিজ্ঞানের অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে কাজ করে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।
তথ্যপ্রযুক্তিবিদ ড. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, আমাদের ইন্ডাস্ট্রি কোলাবরেশন বাড়াতে হবে। প্রযুক্তির প্রয়োগ করে উদ্ভাবকদের নিত্যনতুন আইডিয়া তৈরি করতে হবে। যা মানুষের কল্যাণে কাজে দেবে।
অনুষ্ঠানে ইউল্যাবের উপাচার্য অধ্যাপক এইচ এম জহিরুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২২৫৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২০, ২০২০
এনটি