প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বাস করে, লৈঙ্গিক সমতা একটি প্রতিষ্ঠান কর্মক্ষেত্রে ভালো ফল নিয়ে আসে, জানানো হয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।
অনুষ্ঠানের মূলবক্তা হিসেবে বিজিএমইর সভাপতি রুবানা হক বলেন, যে কোনো সম্পর্কের সাফল্য নির্ভর করে পারস্পরিক সন্মানবোধের ওপর।
বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতে লৈঙ্গিক বৈচিত্রকে উৎসাহিত করে পরিবর্তনের প্রবর্তক হিসেবে কাজ করে আসছে গ্রামীণফোন। এ নিয়ে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসির আজমান বলেন, প্রতিষ্ঠানের ভেতরে সবার অংশগ্রহণমূলক সংস্কৃতি নির্মাণের জন্য আরও অধিক ভারসাম্যপূর্ণ ও সমতাভিত্তিক কর্মপরিবেশ তৈরিতে আমরা কাজ করছি। বিজনেস ইন্টেলিজেন্স, ডাটা অ্যানালিটিকস ও সেলস অপারেশনের মূল জায়গাগুলোসহ প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ অন্যান্য ভূমিকায় আমরা নারীদের নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রগতি অর্জন করছি। পাশাপাশি, আমরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অংশ গ্রহণে ‘ইন্সপিরিট’- প্ল্যাটফর্মের সাথে সহযোগিতামূলক অংশীদার হিসেবে কাজ করছি।
তিনি বলেন, কর্মক্ষেত্রে লৈঙ্গিক-পক্ষপাতদুষ্ট পদবির সংস্কৃতি দূর করে সমাজ প্রচলিত ধারণা পরিবর্তন করাই আমাদের লক্ষ্য। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা সবার জন্য লৈঙ্গিক সমতাপূর্ণ কর্মপরিবেশ গড়তে পারবো।
অনুষ্ঠানে সমতাভিত্তিক কর্মপরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে বছরজুড়ে গ্রামীণফোনের বিভিন্ন কার্যক্রম প্রদর্শন করা হয়।
গ্রামীণফোনের প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা সৈয়দ তানভীর হোসেনসহ প্রতিষ্ঠানটির অন্যান্য কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে এর সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ০১০২ ঘণ্টা, মার্চ ০৯, ২০২০
এমআইএইচ/এজে