সোমবার (৬ এপ্রিল) হুয়াওয়ে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানায়।
এতে বলা হয়, ফাইভজি’র সাহায্যে করোনা ভাইরাস ‘কোভিড-১৯’ মোকাবিলা: গণস্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতির সুযোগ’ শীর্ষক এই শ্বেতপত্রে করোনা নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসায় চীনের সাফল্যকে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।
এছাড়াও ফাইভ জি’র মূল ফিচার উচ্চ গতির সংযোগ, বিস্তৃত সংযোগ কেন্দ্র, লো লেটেন্সি (দ্রুতি) ও বিশাল ডেটা ব্যান্ডউইথ কিভাবে বিগ ডেটা, এআই ও ক্লাউড প্রযুক্তির সঙ্গে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে মহামারি প্রতিরোধ সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে সে বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে।
ফাইভ জি’র এই ফিচারগুলো প্রয়োজনে তথ্য-উপাত্ত আদান-প্রদানের সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি নতুন আইডিয়া ও চিকিৎসা পদ্ধতির ক্ষেত্রে সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিতে পারে বলে জানিয়েছে হুয়াওয়ে।
শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, সংক্রমিত ব্যক্তির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাসহ করোনা ভাইরাসের মতো মহামারির প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে কার্যকর যোগাযোগ ও তথ্য-উপাত্ত আদান-প্রদানের গুরুত্ব অপরিহার্য।
ফাইভজি’র মতো শক্তিশালী মোবাইল নেটওয়ার্ক অবকাঠামোর মাধ্যমে দূর থেকে রোগীকে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ, রোগ নির্ণয় ও সংক্রমণ পর্যবেক্ষণে প্রয়োজনীয় থার্মাল ইমেজিং সম্ভব। পেন্ডামিক মনিটরিং প্ল্যাটফর্মস, ন্যাচারাল ডিজেস্টার কমান্ড সেন্টারস এবং রিপোর্ট মেডিকেল কনসালটেশন- ৫জি’র অতিরিক্ত তিনটি অ্যাপ্লিকেশন, যেগুলো ‘কোভিড-১৯’ এর মতো মহামারির সময়ে বেশ উপকারে আসতে পারে।
শ্বেতপত্রটি দেখতে
বাংলাদেশ সময়: ২৩৫৯ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৬, ২০২০
এমআইএইচ/টিএম/এনটি