বর্তমান সঙ্কট উত্তরণের মাধ্যমে দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে দেশজুড়ে অক্লান্ত কাজ করে যাচ্ছেন ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, পুলিশ, সেনাসদস্য, অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য, প্রশাসনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, সাংবাদিক, ত্রাণকর্মী, ক্লিনার এবং টেলিযোগাযোগ সেবাদানে মাঠপর্যায়ের কর্মীরা। সব জরা মুছে যাবে নতুন দিনের প্রত্যাশায় তাদের এ ত্যাগ নববর্ষের তাৎপর্যকেই প্রতিধ্বনিত করে।
মঙ্গলবার (১৪ এপ্রিল) অপারেটরটি এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে জানায়, প্রতিশ্রুতিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশের এ প্রতিকূল সময়ে গ্রামীণফোন শুধুমাত্র দায়িত্ব নিয়ে নিরলস কাজই করছে না, পাশাপাশি করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে সম্মুখযুদ্ধে যারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন তাদের প্রতি প্রকাশ করেছে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
পহেলা বৈশাখ, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ, এর প্রথম প্রহরে এ সম্মুখযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী যারা জাতিকে এ সঙ্কট মুহূর্তে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, তাদের প্রতি এক ভিডিওবার্তায় নিজেদের কৃতজ্ঞতা ব্যক্ত করলেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান। (https://www.facebook.com/Grameenphone/videos/858502311299748/)
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বাইরে গিয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপিত হচ্ছে না। করোনা প্রতিরোধে দেশের মানুষ ঘরে অবস্থান করছেন। আর সাহসী কিছু মানুষ এ সময় তাদের পেশাদারি ও নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সামনে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন যাতে আমরা নিরাপদে থাকতে পারি।
‘প্রত্যেক বাঙালির হৃদয় ও মনন পহেলা বৈশাখের তাৎপর্যে উদ্ভাসিত। নববর্ষ নিয়ে সবারই প্রত্যাশা, নতুন বছর অন্ধকার দূর করে আলোর বার্তা নিয়ে আসবে এবং আমাদের সবাইকে একসঙ্গে প্রত্যাশা ও সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। সম্মুখযোদ্ধাদের প্রতি আবারও কৃতজ্ঞতা। শুভ নববর্ষ। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৪, ২০২০
এমআইএইচ/এএটি