জিম্বাবুয়েতে সোনার খনি ধসে ৬ জন নিহতের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ওই খনিতে আরও ১৫ জন আটকা পড়েছেন।
দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাতে এ খবর জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। তবে কী কারণে ধস হয়েছে তা জানা যায়নি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানী হারারে থেকে ১০০ কিলোমিটার (৬২ মাইল) পশ্চিমে চেগুতুতে বে হর্স সোনার খনিতে এ ধসের ঘটনা ঘটে। এসময় ৩০ জনেরও বেশি শ্রমিক আটকা পড়েন। এদের মধ্যে ১৩ জন শ্রমিককে উদ্ধারে সক্ষম হয় কর্তৃপক্ষ।
জিম্বাবুয়ের টেলিভিশন চ্যানেল জেডবিসি জানিয়েছে, যারা ভূগর্ভে আটকে পড়েছেন তাদের কাছে পৌঁছানোর প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
জিম্বাবুয়ে মাইনার্স ফেডারেশন বলেছে, কেন আর কীভাবে খনি ধস ঘটল তা খতিয়ে দেখতে সংস্থাটির সেক্রেটারি জেনারেল এবং চেগুটু মাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে যাবেন।
জিম্বাবুয়েতে খনি দুর্ঘটনায় শ্রমিকের মৃত্যুর খবর নতুন কিছু নয়। এ ধরনের দুর্ঘটনায় প্রায়ই ঘটে থাকে।
২০১৯ সালে জিম্বাবুয়ের কডোমা শহরের কাছে ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে কয়েক ডজন শ্রমিক সিলভার মুন ক্রিকেট খনিতে ডুবে মারা যায় ।
আফ্রিকার দেশটিতে সোনা, প্ল্যাটিনাম এবং হীরার বিশাল মজুদ রয়েছে। সেখানে খনির সংখ্যাও অনেক। তবে নিরাপত্তার মান সঠিকভাবে মেনে না চলার কারণেই এসব দুর্ঘটনা ঘটে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০১ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৩
এসএএইচ