পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচনের বাকি মাত্র এক মাস। ৮ ফেব্রুয়ারি দেশটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্যমন্ত্রী মুরতজা সোলাঙ্গি ও পিএমএল-এন সিনেটর আফনান উল্লাহ খান এ প্রস্তাবে বিরোধিতা করেন। মাত্র ১৪ জন আইনপ্রণেতার উপস্থিতিতে অধিবেশনে প্রস্তাবটি পাস হয়। স্বতন্ত্র সিনেটর দিলাওয়ার খান প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন।
তিনি বলেন, সংবিধান পাকিস্তানের প্রত্যেক নাগরিকের ভোট দেওয়ার অধিকারকে সমুন্নত রেখেছে। পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পরিচালনা এবং আঞ্চলিক জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বাধ্য।
দিলাওয়ার বলেন, সহনীয় আবহাওয়ায় শীতপ্রধান অঞ্চলগুলোতে ভোটের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি থাকে। বেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়ার বেশিরভাগ অঞ্চলে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি শীতলতম মাস হিসাবে স্বীকৃত।
তিনি উল্লেখ করেন, কয়েকটি রাজনৈতিক দল শীতপ্রধান অঞ্চলগুলোতে ভোটে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে।
জমিয়ত উলামায়ে ইসলামের (এফ) প্রধান ফজলুর রেহমান, সাবেক আইনপ্রণেতা মোহসিন দাওয়ারসহ কয়েকজন রাজনীতিবিদের ওপর হামলার ঘটনায় উদ্বেগ জানান দিলাওয়ার।
আল জাজিরা জানায়, সিনেটে পাস হওয়া প্রস্তাবটি অবশ্যপালনীয় নয় এবং এর অর্থ এই নয় যে নির্বাচন আরও বিলম্বিত হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৫, ২০২৩
আরএইচ