পাকিস্তানে বিতর্কিত নির্বাচনে ইতোমধ্যে বিতর্কের আরও একটি স্তর যুক্ত হয়েছে। শনিবার রাওয়ালপিন্ডির নির্বাচন কমিশনার লিয়াকত আলী চাতা পাকিস্তান নির্বাচন কমিশন এবং প্রধান বিচারপতি কাজি ফায়েজ ইসার ওপর ভোট জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত থাকার দায় চাপান।
৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনের এক সপ্তাহেরও পর ভোট জালিয়াতির নতুন এ অভিযোগ সামনে এলো। নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে প্রধান বিচারপতি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
ভোট জালিয়াতির সঙ্গে নিজের জড়িত থাকার স্বীকারোক্তিও দেন লিয়াকত আলী চাতা। পদত্যাগের পরই পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন তিনি। পুলিশ তার কার্যালয় সিলগালা করে দিয়েছে। খবর ডনের।
স্থানীয় এক কর্মকর্তা বলেন, নথি টেম্পারিং এড়াতে প্রশাসন তার কার্যালয় সিলগালা করে দিয়েছে। পুলিশের এক মুখপাত্র বলেন, কমিশনারকে গ্রেপ্তার করা হয়নি, কেননা তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা হয়নি। তবে নানা অভিযোগ তোলার পর তাকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
লিয়াকতকে অজ্ঞাত কোনো স্থানে নেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, ভোটকর্মী, রিটার্নিং ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। ভোট সরঞ্জাম এবং উপাত্ত নিরাপদে রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৪
আরএইচ