ইউক্রেনে পৌঁছাল এফ-১৬ যুদ্ধবিমান। যুক্তরাষ্ট্র অবশ্য সরাসরি এসব যুদ্ধবিমান ইউক্রেনের হাতে তুলে দেয়নি।
যুক্তরাষ্ট্র এ যুদ্ধবিমান পাঠায় ডেনমার্ক ও নেদারল্যান্ডসকে। এ দুই দেশ প্রথম ব্যাচের এফ-১৬ বিমান পাঠিয়েছে ইউক্রেনকে।
ডেনমার্ক ইউক্রেনকে সব মিলিয়ে ১৯টি এফ-১৬ দেবে বলেছিল। নেদারল্যান্ডস বলেছিল ২৪টি। তারই প্রথম ব্যাচ ইউক্রেনে পৌঁছেছে। নরওয়ে ও বেলজিয়ামও ইউক্রেনকে এফ-১৬ দেবে বলে জানিয়েছে।
সাধারণত এফ-১৬ চালানোর জন্য তিন বছরের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। কিন্তু ইউক্রেনের ফাইটার পাইলটদের নয় মাসের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
ক্রেমলিনের দাবি, এফ-১৬ যুদ্ধবিমান যুদ্ধের ধারা বদলাতে পারবে না। প্রতিটি এফ-১৬ বিমান সারফেস টু এয়ার মিসাইল দিয়ে ধ্বংস করা হবে।
এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, সব মিলিয়ে ১৩০টি এফ-১৬ বিমান প্রয়োজন তার। এসব যুদ্ধবিমানের সাহায্যে ইউক্রেনের আকাশ নিরাপদ রাখা সম্ভব হবে।
তিনি মনে করেন, এফ-১৬ বিমান আকাশে টহল দিতে শুরু করলে রাশিয়ার বোমারু বিমান ইউক্রেনের আকাশে প্রবেশ করতে পারবে না।
এদিকে সম্প্রতি চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে মধ্যস্থতা করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট তা নাকচ করে দিয়েছেন। জেলেনস্কি সরাসরি জানিয়ে দিয়েছেন, বেইজিংয়ের মধ্যস্থতা তিনি চান না।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০০ ঘণ্টা, আগস্ট ০২, ২০২৪
আরএইচ