শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) জাপানের মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন মন্ত্রসভার প্রধান সচিব ইয়োশিহিদে সুগা।
দক্ষিণ কোরিয়ার বুশান শহরের কনসুলেট ভবনের সামনে বিতর্কিত ‘কমফর্ট উইম্যান’ শিরোনামে নারীর স্ট্যাচু স্থাপানের প্রতিবাদে এমন সিদ্ধান্ত নেয় জাপান সরকার।
সিউলে নিযুক্ত জাপানি রাষ্ট্রদূত ইয়াসুমাসা নাগামাইন এবং কনসাল জেনারেলকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানি সেনাদের জন্য নারীদের জোর করে যৌন দাসীর কাজে লিপ্ত করা হয়েছে। আর এটি ‘কমফর্ট উইম্যান’ সিস্টেম হিসেবে পরিচিত। আর সেই সিস্টেমকে সঙ্গত কারণে ভুলে থাকতে চায় জাপান। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়ায় ‘কমফর্ট উইম্যান’ নামে স্ট্যাচু স্থাপন জাপানের অতীত কর্মকাণ্ডকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া হয়। জাপানের জন্য এ যেন ‘কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা’।
ইয়োশিহিদে সুগা জানান, বিতর্কিত ইস্যুতে নারীর স্ট্যাচু স্থাপন জাপান ও কোরিয়ার মধ্যকার সম্পর্ক নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৬, ২০১৬
টিআই