রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার স্বার্থেই এই নিষেধাজ্ঞা বলে এই বিভাগ থেকে বিবৃতিতে জানানো হয়।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে, ১৫ পৃষ্ঠার একটি বিবৃতিতে বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়, এই নিষেধাজ্ঞা ছিলো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আইনসম্মত উদ্যোগ, আর তাতে মুসলামানদের ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিলো না।
এর আগে দেশটির কেন্দ্রীয় আদালত ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই নিষেধাজ্ঞা সম্বলিত নির্বাহী আদেশ বাতিল করেন। দেশের বিভিন্ন সংস্থা, সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানও এই নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করছে। সবশেষ দেশটির আরও অন্তত ত্রিশটি প্রযুক্তি ফার্ম এই নিষেধাজ্ঞার বিরাধিতা করে।
সব মহল থেকে প্রতিবাদ, প্রত্যাখ্যান ও বাতিলের মুখে অবশেষে ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্দেশ দেন নিষেধাজ্ঞা না হলেও সীমান্তে কড়াকড়ির নির্দেশ দেন।
বাংলাদেশ সময় ০৯০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০১৭
এমএমকে