শনিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সরকারি কর্মকর্তারা চারজন প্রাণহানির খবর নিশ্চিত করেছেন। তবে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবরে ছয়জন প্রাণহানির খবর জানানো হয়।
এর আগে শুক্রবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যার পর শক্তিশালী ৬ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে।
এ ভূমিকম্পে প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতি খবর পাওয়া না গেলোও পরে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ভূমিকম্পে একটি সেতু ও হোটেল ধসে পড়েছে। কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সুরিগাও বিমানবন্দরে রানওয়ের ফাটল ধরায় সাময়িকভাবে বিমান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। মূল ভূমিকম্প পরবর্তী রেকর্ড সংখ্যক প্রায় ৯০ বার ‘আফটার শক’ অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পের আতঙ্কে এবং ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন পরিবারের সদস্যরা শুক্রবার দিনগত রাত নিজেদের ঘরের বাইরে কাটিয়েছেন। সেই ছবিও ছড়িয়ে পড়েছে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
এদিকে, মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিলো ফিলিপাইনের মুবুয়া সমুদ্র সৈকত থেকে দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্বে মাত্র ১০ দশমিক ৮ কিলোমিটার এবং সুরিগাও শহর থেকে দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে প্রায় ১৩ কিলোমিটা দূরে। যা ভূপৃষ্ঠ থেকে ২৭ দশমিক ২৯ কিলোমিটার গভীরে।
** শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপলো ফিলিপাইন
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৭
টিআই