টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ‘কিউ’ ও ‘এ’ সেশনের মতো ব্রিফিংয়ের চেয়ে কম আনুষ্ঠানিক গ্যাগেল নামে ওই ব্রিফিংয়ে বাধাপ্রাপ্ত অন্য সংবাদমাধ্যমগুলো হলো লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস, পলিটিকো এবং বাজফিড।
গ্যাগেল ব্রিফিংটি করেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি শন স্পাইসার।
সাধারণত একটি টেলিভিশন নেটওয়ার্ক ও একটি প্রিন্ট আউটলেট থেকে একজন করে প্রতিনিধি নিয়ে পুল গঠিত হয়। এই পুলের অংশ হিসেবে এনবিসি, এবিসি, সিবিএস ও ফক্স নিউজকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও গ্যাগেলে বাধা দেওয়া হয় সিএনএনকে।
ঠিক একইভাবে নিউইয়র্ক টাইমসকে বাধা দেওয়া হলেও সেই ব্রিফিংয়ে ঢুকতে দেওয়া হয় ব্রেইবার্ট নিউজ, দ্য ওয়াশিংটন টাইমস এবং ওয়ান আমেরিকা নিউজ নেটওয়ার্ক নামে রক্ষণশীল সংবাদমাধ্যমগুলোকে।
হোয়াইট হাউসের এই সিদ্ধান্তের নিন্দা জানিয়েছে সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমস। এটাকে মিডিয়ার ওপর ট্রাম্পের প্রতিশোধপরায়ণতা ইঙ্গিত দিয়ে সিএনএনের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ট্রাম্পের হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে এটা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য একটি পদক্ষেপ। মনে হচ্ছে কিছু প্রতিবেদন তাদের মনোপূত না হওয়ায় এখন প্রতিশোধ নিচ্ছে। কিন্তু আমরা নির্দ্বিধায় এমন রিপোর্টিং চালিয়ে যাবো।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৩১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৭
এইচএ/