শনিবার (১ জুলাই) লন্ডনে এ বিশাল বিক্ষোভের আয়োজন করে প্রধান বিরোধী দল লেবার পার্টি ও বেশ কয়েকটি বাম সংগঠন।
ব্রেক্সিটে সমর্থন বাড়াতে টেরিজা আগাম নির্বাচনের আয়োজন করলেও তাতে হিতে বিপরীত হয়।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া পিপলস অ্যাসেম্বলির কর্মী ও লেখক জন রিইস বলেন, আমরা আরেকটি নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকারকে চাপ দিতে চাই। ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে গোঁড়া ডিইউপি দলকে ১.৯৫ বিলিয়ন ডলার ঘুষ দেওয়ার জন্য তো সরকারকে কেউ ভোট দেয়নি। যদি টেরিজা আগামী অক্টোবরে টরি পার্টির সম্মেলনের আগে পদত্যাগ না করেন তাহলে কঠোর আন্দোলন করা হবে।
নর্দান আয়াল্যান্ডের জন্য বড় অঙ্কের এই বরাদ্দের ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে যুক্তরাজ্যে। ইউনিয়নপন্থী মিলিশিয়া ও সামাজিক রক্ষণশীলদের সঙ্গে ডিইউপির একটা যোগসূত্র রয়েছে। এ বিষয়ে কনজারভেটিভ পার্টি বলছে, এ চুক্তি দেশকে নিশ্চয়তা দেবে।
গ্রেনফেল টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডে ৮০ জন নিহতের ঘটনাও বিক্ষোভের আরেকটি কারণ। সমালোচকরা এর জন্য যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় কনজারভেটিভ দলের উদাসীন নীতির সমালোচনাও করেছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৫ ঘণ্টা, জুলাই ১, ২০১৭
জিওয়াই/আরআর