কর্তৃপক্ষ বলছে, আগুনে অন্তত ৯০ হাজার মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়েছেন, ধ্বংস হয়েছে ৫ হাজার ৭শ’ ঘর। এতে প্রাণহানি বেড়ে ৩৬ জনে দাঁড়িয়েছে, যা ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানলের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ও ধ্বংসাত্মক।
এদিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে নতুন করে আরো এক হাজার ফায়ারকর্মী যোগ দিয়েছেন। ৯ হাজার কর্মীর প্রাণান্ত চেষ্টায়ও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হচ্ছে না। কাজ করছে এয়ার ট্যাঙ্কার, হেলিকপ্টারও।
রাজ্যের জরুরি ব্যবস্থাপনা পরিচালক মার্ক গিলারদুচ্চি বলেছেন, ‘জরুরি পরিস্থিতি এখনও শেষ হয়নি, আমরা নিরলস চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, যার খানিক উন্নতি পরিলক্ষিত হচ্ছে’।
গত রোববার (০৮ অক্টোবর) থেকে ছড়িয়ে পড়া দাবানল ভয়াবহ আকার নিয়েছে ওয়াইন উৎপাদনের কাউন্টি সোনোমা, নাপা ও মেনডোসিনোতে। তীব্র বাতাসের কারণে দাবানল দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
দাবানল ভয়াবহ রূপ নিলেও ঠিক কি কারণে এটি সৃষ্ট হয়েছে তার প্রকৃত কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না কর্মকর্তারা। তারা ধারণা করছেন, তীব্র বাতাসে বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে আগুন লেগে তা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।
অন্যদিকে দাবানলের কারণে ক্যালিফোর্নিয়ার ‘এয়ার কোয়ালিটি’ অবনতি হয়েছে। যার প্রভাব পড়ছে জনজীবনেও।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৪,২০১৭
জেডএস