রাজ্য কর্তৃপক্ষ বলছে, দণ্ডিত বাঘিনী গুলিতে নয়, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মারা গেছে।
ব্রহ্মপুরীর এই প্রাণীটি শনিবার (১৪ অক্টোবর) ভোররাতে একটি ক্ষেতের বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে প্রাণ হারায়।
ক্ষেতের মালিক ভগবান টেকাম জানান, তৃণভোজী প্রাণীদের থেকে ফসল বাঁচানোর জন্যই বিদ্যুতের তার লাগিয়েছিলেন তিনি।
তবে ওই ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
টেকাম এও জানিয়েছেন, স্থানীয় বোর টাইগার রিজার্ভের আশপাশের ১৩৮ বর্গফুটের মধ্যে প্রত্যেক চাষিই বন্য পশুর থেকে ফসল বাঁচানোর জন্য বিদ্যুতের তার ব্যবহার করেন।
ওয়াইল্ডলাইফ প্রোটেকশন সোসাইটি অব ইন্ডিয়ার দায়িত্বে থাকা নিতীন দেশাই জানিয়েছেন, অবৈধ বিদ্যুৎ বেড়ার জন্য বন্য পশুর বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার ঘটনা ক্রমেই বাড়ছে।
তবে এমনিতেই মরতে হতো দুই বছর বয়সী বাঘিনীকে। মহারাষ্ট্রে চারজনকে হত্যার দায়ে প্রাণীটিকে গুলি করে মারার নির্দেশ দিয়েছিলেন স্থানীয় আদালত।
এই বিষয়টিতে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যেতে চেয়েছিলেন বন্যপ্রাণি রক্ষায় অধিকারকর্মী ড. জেরিল বানিয়াত।
মানুষ মারার দায়ের বিচারের কাঠগড়ায় বাঘিনী
বাংলাদেশ সময়: ২২০০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৩, ২০১৭
আইএ