কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ফায়ারকর্মীরা ১৪৫টি এলাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ করছেন, যার মধ্যে ৩২টি ভয়াবহ। কয়েমব্রা, ক্যাস্টিলো ব্রানকো, ভিসিউ এবং গুয়ার্দা জেলায় এসব প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে।
এর আগে প্রাথমিক ছয়জনের প্রাণহানির খবর জানালেও দ্রুতই তা ২৭ জনে পৌঁছেছে। নিহতদের মধ্যে ১৯ বছর বয়সী একজন গর্ভবতী রয়েছেন। দাবানল থেকে বাঁচতে অন্যত্র সরে যাওয়ার সময় গাড়ির ধাক্কায় তার মৃত্যু হয়।
টানা শুষ্ক মৌসুমের পর পর্তুগালের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়া দাবানল নিয়ন্ত্রণে কয়েক হাজার কর্মী কাজ করছেন। যার প্রভাব পড়েছে পাশ্ববর্তী স্পেনে। সেখানেও অন্তত তিনজনের প্রাণহানির খবর মিলেছে।
তবে বাতাস থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ারকর্মীদের বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। এতে ‘রসদ’ যোগাচ্ছে আটলান্টিকে সৃষ্ট হারিকেন ‘অফিলিয়া’। যা সোমবার (১৬ অক্টোবর) দিনের শেষভাগে যুক্তরাজ্য উপকূলে আঘাত হানবে।
আরও পড়ুন
এবার দাবানলে পুড়ছে স্পেন-পর্তুগাল, ২ মরদেহ উদ্ধার
এর আগে গত জুনে পর্তুগালে ভয়াবহ দাবানলে ৬৪ জনের প্রাণহানি হয়। সে সময় আহত হন অন্তত ১৩ জন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৬, ২০১৭
জেডএস