মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) ঘূর্ণিঝড়টি আছড়ে পড়ার পর ভূমিধস হয়। প্রাণহানি বেশি হয়েছে ভূমিধসের কারণেই।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) সংবাদমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, আয়তনের দিক থেকে বিশ্বের ত্রয়োদশ বৃহৎ এবং জনসংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বৃহৎ দ্বীপটির নদীগুলোর বিপদসীমার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহ হচ্ছে। ডুবে গেছে রাস্তা-ঘাট এবং গ্রামগুলো।
স্থানীয় দুর্যোগ প্রশমন সংস্থার মুখপাত্র সুতোপো পুর্বো নুগ্রহ বলেন, ঘূর্ণিঝড়-বন্যা-ভূমিধসে এখন পর্যন্ত ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। বন্যায় ভেসে গেছে হাজারো ঘরবাড়ি। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অনেক মানুষ।
সাময়িক বন্ধ ছিল নিকটস্থ বিমানবন্দরগুলো। পরে অবশ্য চালু করে দেওয়া হয়েছে। নিকটস্থ বালি দ্বীপে একটি আগ্নেয়গিরি বিস্ফোরিত হওয়ার আশঙ্কায় এরইমধ্যে বিঘ্নিত ইন্দোনেশিয়ায় স্বাভাবিক প্লেন চলাচল।
প্রায় এক লাখ ৩৯ হাজার বর্গ কিলোমিটার আয়োজনের দ্বীপটিতে চারটি প্রদেশ—পশ্চিম জাভা, কেন্দ্রীয় জাভা, পূর্ব জাভা ও বানতেন অবস্থিত। এই দ্বীপেই রাজধানী জাকার্তা ও ঝলমলে শহর যুগজাকার্তা অবস্থিত।
বাংলাদেশ সময়: ২২১৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৯, ২০১৭
এইচএ/