বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তেলসমৃদ্ধ দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান আল থানি।
তিনি বলেন, মঙ্গলবার কুয়েতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দুই দিনের এই শীর্ষ সম্মেলনে ইতোমধ্যেই আমন্ত্রণ পেয়েছে কাতার।
রোববার কাতারের রাজধানী দোহায় সাংবাদিকদের কাতারি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি আগামীকাল মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নেব। আমির অংশ নেবেন সম্মেলনে।
গত সপ্তাহে কুয়েতে জিসিসিভুক্ত ছয়টি দেশেই তাদের আমন্ত্রণপত্র পাঠায়। তবে এটা পরিষ্কার নয় জোটের সবগুলো দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা সেখানে অংশ নেবেন কি না।
কারণ গত অক্টোবর মাসেই বাহরাইনের রাজা বলেছিলেন, ‘সঠিক’ পথে ফিরে না এলে কাতারের সঙ্গে কোনো সম্মেলনেই অংশ নেবে না বাহরাইন।
গত ৫ জুন জিসিসিভুক্ত সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন এবং জিসিসির বাইরের তাদের মিত্র মিশর কাতারের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
এই দেশগুলো সন্ত্রাসে মদদদান এবং প্রতিবেশী দেশগুলোকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনে কাতারের বিরুদ্ধে।
তবে জিসিসির অপর দুই রাষ্ট্র কুয়েত ও ওমান নিরপেক্ষ রয়েছে সঙ্কটে। আর সঙ্কটের শুরু থেকেই দুই পক্ষের মধ্যে মধ্যস্থতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন কুয়েতের আমির।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৪, ২০১৭
আরআই