শুক্রবার (০৩ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় দিবাগত রাত ১টা ১২ মিনিটের দিকে বাগদাদের উত্তরের তাজি রোডের মিলিশিয়া ক্যাম্পের কাছে এ বিমান হামলা হয়।
এর একদিন আগে অর্থাৎ বৃহস্পতিবার (০২ জানুয়ারি) দিবাগর গভীর রাতে বাগদাদের বিমানবন্দরে মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হন ইরানের শীর্ষ জেনারেল কাসেম সোলেমানি।
মার্কিন এক কর্মকর্তা বলেন, এই হামলা আমেরিকা চালায়নি। অবশ্য এর আগের হামলাটি, যেটিতে সোলেমানি নিহত হয়েছেন, সেটি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে চালানো হয়েছে নিশ্চিত করেছে পেন্টাগন।
ইরাকের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন জানিয়েছে, মিলিশিয়া কাফেলার তিনটি গাড়ির মধ্যে দুইটি পুড়ে গেছে। এবং এতে ছয়জনের পোড়া মরদেহ পাওয়া যায়। পাশাপাশি হামলাটিতে আরও তিনজন আহত হয়েছেন।
হামলায় নিহতদের সবাই পপুলার মোবিলাইজেশন ফোর্সের (পিএমএফ)। তারা সশস্ত্র এ মিলিশিয়া বাহিনীর ভেতর ইরানপন্থি শিয়াদের বিভিন্ন সংগঠনে কাজ করতেন।
ইরান সমর্থিত হাশেদ আশ-শাবি হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছে, তাজির একটি স্টেডিয়ামের কাছের মেডিক্যাল ক্যাম্পে আঘাত করা হয়েছে। তবে হামলায় দলের শীর্ষ নেতাদের কেউ নিহত হয়নি। নিহতরা সবাই বাহিনীর চিকিৎসক দলের সদস্য ছিলেন।
আরও পড়ুন>>
সোলেমানিকে খতম করেছি, যুদ্ধের জন্যও প্রস্তুত: ট্রাম্প
ইরানকে প্রতিরোধে আরও ৩ হাজার সেনা পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প
সোলেমানি কেন যুক্তরাষ্ট্রের টার্গেট ছিলেন?
খড়ের গাদায় আগুন দিলেন ট্রাম্প, সোলেমানি হত্যার পর বাইডেন
কাসেম সোলেমানি কে?
সোলেমানিকে হত্যার পর ছড়িয়ে পড়ছে যুদ্ধের আশঙ্কা!
মার্কিন হামলায় ইরানের জ্যেষ্ঠ কমান্ডার কাসেম সোলেমানি নিহত
বাংলাদেশ সময়: ০৯২৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৪, ২০২০
টিএ