এছাড়া রাজশাহীর স্থানীয় বাজারে তিন কেজি ৩শ’ গ্রাম খেঁজুর অথবা সমপরিমাণ কিসমিসের মূল্যে ফিতরা আদায় করা যাবে। এ হিসাবে কিসমিসের দাম প্রতিকেজি ৩শ’ ৫০ টাকা ধরে ১ হাজার ১শ’ ৬৬ টাকা অথবা খেঁজুর প্রতিকেজি ২শ’ ৫০ টাকা ধরে ৮শ’ ৩৩ টাকায় ফিতরা আদায় করা যাবে।
রাজশাহীতে ফিতরা নির্ধারণ উপলক্ষে বুধবার (৩০ মে) মাগরিবের নামাজের পর নগরের দরগাপাড়া এলাকার জামেয়া ইসলামিয়া শাহ মখদুম (রহ.) মাদরাসায় এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় রাজশাহী ও এর আশপাশের এলাকার জন্য এই ফিতরা নির্ধারণ করা হয়। এর আগে গত দুই বছর রাজশাহীতে জনপ্রতি সর্বনিম্ন ফিতরা ছিল ৫০ টাকা।
রাজশাহী ও আশেপাশের এলাকার জন্য ফিতরা নির্ধারণী সভায় সভাপতিত্ব করেন রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সালাহ উদ্দিন।
সভায় রাজশাহী জামেয়া ইসলামিয়া শাহ মখদুম (রহ.) মাদরাসার অধ্যক্ষ মুফতি মাওলানা মোহাম্মদ শাহাদাত আলী, জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইকবাল হাসান, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিসান-বিন-মাজেদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক সাইফুল ইসলাম, বাংলাদেশ বেতারের উপ-আঞ্চলিক পরিচালক হাসান আক্তার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় আরবি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান, রাজশাহী শাহ মখদুম (রহ.) কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান, রাজশাহী বড় মসজিদের পেশ ইমাম মোহাম্মাদ আবদুল গণিসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৭ ঘণ্টা, মে ৩০, ২০১৮
এসএস/এমজেএফ