শনিবার (২১ জুলাই) সন্ধ্যায় রাজধানীর বেইলি রোডের নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলনে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান।
তিনি বলেন, প্রতিস্থাপনের এ ব্যবস্থা করা হবে শর্ত সাপেক্ষে।
মন্ত্রী বলেন, শুধুমাত্র হজযাত্রীরা এ চার শতাংশের মধ্যে পড়বেন। তাদের কোনো গাইড এতে গণ্য হবে না। তাছাড়া তাদের দাখিল করা সব তথ্য যাচাই করেই অনুমতি দেওয়া হবে। কোনো মিথ্যা তথ্য দিলে ওই এজেন্সির লাইসেন্স বাতিল করা হবে।
তিনি আরও বলেন, প্রতিবছরের মতো এ বছর আমি হজে যাবো। তবে একটা হজযাত্রীকে দেশে রেখে আমি যাবো না। সবার যাওয়া শেষ হলে শেষ ফ্লাইটে আমি সৌদি আরবে হজ পালনের উদ্দেশে যাবো।
এ বছর বাংলাদেশ থেকে মোট ১ লাখ ২৬ হাজার ৭৯৮ জন হজ পালন করতে সৌদি আরব যাবেন। এরমধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় যাবেন ৬ হাজার ৭৯৮ জন আর বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় যাবেন ১ লাখ ২০ হাজার।
এবার বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৫২৮টি হজ এজেন্সি হজের কার্যক্রম পরিচালন করছে। যাত্রীদের বহনের জন্য আগেই ঠিক করে রাখা হয়েছে বাংলাদেশ বিমান ও সৌদি এয়ারলাইন্স। এরমধ্যে বিমান বাংলাদেশ ১৮৭টি ফ্লাইটে ৬৪ হাজার ৯৬৭ জন এবং সৌদি এয়ারলাইন্সের ১৮৮টি ফ্লাইটে ৬১ হাজার ৮৩১ জন যাত্রী পরিবহন করবে। হজের শেষ ফ্লাইট ঢাকা থেকে ছেড়ে যাবে ১৫ আগস্ট।
সংবাদ সম্মেলনে ধর্ম সচিব মো. আনিসুর রহমানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১১০ ঘণ্টা, জুলাই ২১, ২০১৮
ইএআর/আরবি/