এ উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও মাহফিলের আয়োজন করে থাকে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও দিনটি উপলক্ষে ছুটি ঘোষণা করা হয়।
আখেরি চাহার শোম্বা বিশ্বনবী মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ইন্তেকালের আগে প্রিয়নবী (সা.) এ দিন কিছুটা সুস্থতাবোধ করেছিলেন। তাই এ দিনটিকে ফারসিতে ‘আখেরি চাহার শোম্বা’ নামে অভিহিত করা হয়। আমাদের দেশেও এ নামে পরিচিত।
রাসুলুল্লাহ (সা.) এর জীবনে শেষবারের মতো রোগমুক্তি লাভ করেন বলে প্রতি বছরের এই দিনটিকে মুসলমানরা ‘শুকরিয়া দিবস’ হিসেবে পালন করেন। তারা বিভিন্ন ধরনের নফল ইবাদত-বন্দেগি ও রোজা রাখার মাধ্যমে দিবসটি স্মরণ করেন।
মুসলমানদের আধ্যাত্মিক জীবনে আখেরি চাহার শোম্বার গুরুত্ব অবিস্মরণীয়। তবে আখেরি চাহার শোম্বা পালন করতে গিয়ে যেন শরিয়ত বহির্ভূত কোনো কার্যকলাপে জড়িয়ে না পড়ে, সেদিকে লক্ষ্য রাখা অত্যাবশ্যকীয়। আল্লাহ সবাইকে সুন্দরভাবে দ্বীন মানার তাওফিক দান করুন।
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: bn24.islam@gmail.com
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৭, ২০১৮
এমএমইউ/আরএ