সোমবার (১৩ মে) রাজধানীর হজক্যাম্প পরিদর্শন করতে এসে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, হজের সময় ফ্লাইট মিস বড় সমস্যা না, এর চেয়ে বড় সমস্যা জেদ্দায় ইমিগ্রেশন করা।
চলতি বছরের ৫ জুলাই শুরু হতে যাওয়া হজযাত্রায় বাংলাদেশে বসেই হজযাত্রীরা সৌদি ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করতে পারবেন জানিয়ে ধর্মমন্ত্রী বলেন, আরও ৫টি সমস্যার কথা জানানো হলে সৌদি সরকার ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, হজের মৌসুমে হজক্যাম্পে হাজার হাজার মানুষের আগমন ঘটে। কিন্তু ডর্মিটরি ও মসজিদ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত না হওয়ায় দুর্ভোগে পড়তে হয়। আমরা এবার এই কষ্ট দূর করতে চাই। হজ ফ্লাইটের আগেই মসজিদের শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের কাজ শেষ হবে। একই সঙ্গে হজক্যাম্পে থাকা ১৪টি ডর্মিটরিতে এয়ারকুলারের ব্যবস্থা করা হবে।
তিনি বলেন, অসাধু উপায় অবল্বম্বনের কারণে প্রতি বছর এজেন্সিগুলোকে শাস্তি দেওয়া হয়, যারা পরবর্তীতে হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে পারেন না। গত বছরে শাস্তি পাওয়া এজেন্সিগুলো এখনও আসতে পারেনি, বাকি সময়ের মধ্যে তাদের কোনো কার্যক্রম করতে দেওয়া হবে না।
হজক্যাম্প পরিদর্শনের সময় ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আনিসুর রহমান, হজক্যাম্পের পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম, পিডব্লিউডির অতিরিক্ত সচিব আব্দুল মজিদের নেতৃত্বে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০২ ঘণ্টা, মে ১৩, ২০১৯
ইএআর/এমজেএফ