মাগরিবের পর থেকেই বিভিন্ন মসজিদে শবে কদরের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। রাতভর চলবে এসব আনুষ্ঠানিকতা।
টাউন জামে মসজিদ, বায়তুন-নূর মসজিদ কমপ্লেক্সে, খুলনা আলীয়া মাদ্রাসা মসজিদ, ইসলামপুর জামে মসজিদ, বায়তুশ শরফ জামে মসজিদ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, সরকারি বিএল কলেজ জামে মসজিদ, নিরালা তাবলিগ মসজিদ, আল-হেরা জামে মসজিদ, মতি মসজিদ, বাংলাদেশ ব্যাংক কোয়াটার জামে মসজিদ, ময়লাপোতা বায়তুল আমান জামে মসজিদসহ নগরী ও জেলার উপজেলা পর্যায়ের মসজিদগুলো ছিল নামাজিদের ভিড়ে কানায় কানায় পূর্ণ।
মসজিদগুলোর ছাদে ও বারান্দায় শামিয়ানা টাঙিয়ে বাড়তি মুসল্লিদের নামাজ আদায়ের জন্য জায়গা করা হয়েছে। বড় বড় মসজিদগুলোর আশপাশে বসেছে আতর, টুপি, সুরমা, জায়নামাজ, তসবিহ, ধর্মীয় বই-পুস্তক বিক্রির দোকান।
মসজিদে মসজিদে গোটা দেশ ও জাতির সুখ, সমৃদ্ধি, কল্যাণ ও মুসলিম উম্মাহর ঐক্য এবং শান্তি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। আল্লাহর দরবারে ক্ষমা ও রহমত কামনা করেন মুসল্লিরা।
এই মর্যাদাপূর্ণ রজনীতে বিপুল সংখ্যক মানুষ হাজির হয়েছেন মহানগরীর প্রধান গোরস্থান টুটপাড়া কবরস্থানে। সন্ধ্যার পর থেকে দলে দলে মানুষ যেতে থাকেন কবরস্থানে। সেখানে প্রয়াত প্রিয়জনের কবর জিয়ারত, তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করেন মানুষ।
বসুপাড়া কবরস্থান, নিরালা কবরস্থান, গোয়ালখালী কবরস্থানসহ শহরের অন্যান্য কবরস্থানগুলোতেও একই চিত্র লক্ষ্য করা গেছে।
বাংলাদেশসময়: ০২৩৯ ঘণ্টা, জুন ০২, ২০১৯
এমআরএম/এসআইএস