ডিএসসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা উত্তম কুমার বাংলানিউজকে জানান, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ৫৪টি ওয়ার্ডে পাঁচটি করে মোট ২৭০টি ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে। অন্যদিকে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ৫৭টি ওয়ার্ডের প্রায় ৭৫টি এলাকায় গড়ে চারটি করে মোট ৩০০টি ঈদ জামাত আয়োজিত হবে।
এসব ঈদ জামাত ঈদগাহ, মসজিদ এবং বিভিন্ন মাঠে আয়োজিত হওয়ার কথা রয়েছে। এছাড়াও জাতীয় সংসদ ভবনে একটি (সকাল ৮টা), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় মসজিদে দুইটি (সকাল ৮টা এবং ৯টা) এবং ঢাবির সলিমুল্লাহ হল ও শহিদুল্লাহ হল মাঠে একটি করে (সকাল ৮টা) ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়াও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি এবং আরামবাগের দেওয়ান বাগ শরিফে তিনটি (সকাল ৮টা, সাড়ে ৯টা এবং ১০টা) ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
দিনের প্রধান ঈদ জামাতটি আয়োজিত হবে হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। সকাল সাড়ে ৮টায় শুরু হবে এখানকার জামায়াত। পাশাপাশি সকাল ৭টা থেকে শুরু হয়ে পর্যায়ক্রমে পাঁচটি জামাত আয়োজিত হবে বায়তুল মোকাররম মসজিদে।
এদিকে, আবহাওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী, ঈদের দিন বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণে বেশিরভাগ ঈদ জামাতের নির্ধারিত সময় সকাল ৮টার দিকে রাখা হয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন মসজিদ ও ঈদগাহ ব্যবস্থাপনা কমিটি সদস্যরা সকাল ৮টা থেকে ৯টার মধ্যেই ঈদ জামাত শুরু ও শেষ করতে আগ্রহী।
মিরপুর-১২ নম্বর সেকশনের আদর্শবাগ বায়তুল হুদা জামে মসজিদ এবং ডি-ব্লক ঈদগাহ ময়দানের কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাওসার হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, আমরা চাচ্ছি সকাল ৮টার মধ্যেই জামাত শুরু করতে। বৃষ্টি যদি একটু দেরিতে শুরু হয় তার আগেই যেন নামাজ শেষ হয়। আর যদি বৃষ্টি আগেই শুরু হয় তাহলেও যেন বৃষ্টি শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুততম সময়ে জামাত শুরু করা যায়।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৪৫ ঘণ্টা, জুন ০৪, ২০১৯
এসএইচএস/এনটি