বিশ্বে কত দিবসই না আছে। দেহমনের সুস্থতা নিয়েও আছে দিবস।
শারীরিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের দিকেও নজর দেওয়া উচিত। আর সেই কথাই বছরের এ দিনে মনে করিয়ে দেয় বিশেষ দিনটি।
এ দিন বিভিন্ন প্রাকৃতিক ওষুধের গুণাগুণ নিয়ে চর্চা করা হয়। যার জনক ছিলেন গ্রিক চিকিৎসক হিপোক্রেট। তার বিভিন্ন বক্তৃতা ও গবেষণা আধুনিক সময়ের ওষুধ নিয়ে গবেষণাকে জোরদার করে তোলে।
আধুনিক বিশ্ব দেহ আর মনের যৌথ ভালো থাকা আধুনিক চিকিৎসার জগতে কিছুটা নতুন। এমনকি এ ধারণা সাধারণ মানুষের কাছেও অনেকটা নতুন। শরীরের ভালো থাকার সঙ্গে অনেকটাই জড়িয়ে রয়েছে মনের ভালো থাকা। তা নিয়েই বিশেষ চর্চা করা হয় এ দিনে।
তবে বিজ্ঞান এ নিয়ে নিশ্চয়তা দিয়েছে বেশ কয়েক দশক আগেই। বলা হয়েছে শরীর ও মনের ভালো থাকা পরস্পরের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে। যার মধ্যে বিভিন্ন হরমোনের ভূমিকা রয়েছে।
বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ হরমোনের ক্ষরণের ওপর নির্ভর করে মনের ভালো থাকা খারাপ থাকা। তাছাড়া পারিপার্শ্বিক পরিবেশও কিছুটা তার জন্য দায়ী থাকে। তবে চিকিৎসা বিজ্ঞান শারীরিক আন্তঃক্রিয়া নিয়েই গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৪, ২০২৪
আরএইচ